আল-মসিহঃ রুকু -৩ ও ৪

75553
Total
Visitors
অডিও শুনতে এখানে ক্লিক করুন

রুকু ৩

১ হযরত ইসা আ. আবার সিনাগোগে গেলেন। সেখানে এক লোক ছিলো, যার একটি হাত শুকিয়ে গিয়েছিলো। ২ সাব্বাতে তিনি লোকটিকে সুস্থ করেন কিনা তা দেখার জন্য ফরিসিরা তাঁর ওপর ভালো করে নজর রাখতে লাগলেন, যেনো তারা তাঁকে দোষ দিতে পারেন। ৩ তখন তিনি যার হাত শুকিয়ে গিয়েছিলো, সেই লোকটিকে বললেন, “সামনে এসো।”


৪ অতঃপর তিনি তাদের বললেন, “শরিয়ত অনুসারে সাব্বাতে ভালো কাজ না খারাপ কাজ করা উচিত? প্রাণ রক্ষা করা না নষ্ট করা উচিত?” ৫ কিন্তু তারা চুপ করে থাকলেন। তখন তাদের অন্তরের কঠিনতার জন্য তিনি গভীরভাবে দুঃখিত হলেন এবং রাগের সাথে তাদের দিকে তাকিয়ে দেখলেন ও সেই লোকটিকে বললেন, “তোমার হাত বাড়িয়ে দাও।” ৬ সে হাত বাড়িয়ে দিলো এবং তার হাত সম্পূর্ণ ভালো হয়ে গেলো। ফরিসিরা বেরিয়ে গেলেন এবং কীভাবে তাঁকে ধ্বংস করা যায়, সে-বিষয়ে তখনই হেরোদের লোকদের সাথে পরামর্শ করতে লাগলেন।


৭ হযরত ইসা আ. তাদের ছেড়ে সাহাবিদেরকে সাথে নিয়ে লেকের পাড়ে চলে গেলেন। গালিলের বিরাট একদল লোক তাঁর পেছনে পেছনে চললো। ৮ তিনি যা-কিছু করছিলেন তার সবকিছু শুনে ইহুদিয়া, জেরুসালেম, ইদোম, জর্দানের ওপার এবং টায়ার ও সিডন শহরের চারদিক থেকে অনেক লোক তাঁর কাছে এলো। ৯ তিনি সাহাবিদেরকে তাঁর জন্য একটি নৌকা প্রস্তুত রাখতে বললেন, যেনো ভিড়ের জন্য লোকেরা চাপাচাপি করে তাঁর ওপর না পড়ে। ১০ তিনি অনেক লোককে সুস্থ করেছিলেন বলে রোগীরা তাঁকে ছোঁয়ার জন্য ঠেলাঠেলি করে তাঁর গায়ের ওপর পড়ছিলো। ১১ ভূতেরা যখনই তাঁকে দেখতো, তখনই তাঁর সামনে মাটিতে পড়ে চিৎকার করে বলতো, “আপনিই আল্লাহর একান্তপ্রিয় মনোনীতজন।” ১২ কিন্তু তিনি খুব কড়াভাবে তাদের হুকুম দিতেন, যেনো তারা তাঁর পরিচয় না দেয়।


১৩ তিনি পাহাড়ের ওপর উঠলেন এবং নিজের ইচ্ছা মতো কিছু লোককে তাঁর কাছে ডাকলেন। এতে তারা তাঁর কাছে এলেন। ১৪ অতঃপর তিনি বারোজনকে হাওয়ারি পদে নিযুক্ত করলেন, যেনো তারা তাঁর সাথে সাথে থাকেন ও ১৫ ভূত ছাড়ানোর ক্ষমতা পান এবং তিনি তাদের প্রচার করতে পাঠাতে পারেন। ১৬ যে-বারোজনকে তিনি নিযুক্ত করেছিলেন, তারা হলেনঃ হযরত সাফওয়ান রা., যার নাম তিনি দিলেন পিতর; ১৭ হযরত ইয়াকুব রা. ইবনে জাবিদি ও তার ভাই হযরত ইউহোন্না রা.- এদের নাম তিনি দিলেন বোয়ানের্গেস অর্থাৎ বাজের শব্দের পুত্রেরা- ১৮ হযরত আন্দ্রিয়ান রা., হযরত ফিলিপ রা., হযরত বর্থলময় রা., হযরত মথি রা, হযরত থোমা রা., হযরত ইয়াকুব রা. ইবনে আলফিয়াস, হযরত থদ্দেয় রা., দেশপ্রেমিক হযরত সিমোন রা. এবং ১৯ হযরত ইহুদা রা. ইস্কারিয়োত- যিনি হযরত ইসা আ. এর সাথে বেইমানি করেছিলেন।


২০ পরে হযরত ইসা আ একটি ঘরে গেলে আবার এতো লোক একত্রিত হলো যে, তারা কিছু খেতেও পারলেন না। ২১ যখন তাঁর পরিবারের লোকেরা এ-খবর শুনলেন, তখন তারা তাঁকে নিয়ে যেতে এলেন; কারণ তারা বললেন, “ওর মাথা খারাপ হয়ে গেছে।” ২২ আর জেরুসালেম থেকে যে-আলিমরা এসেছিলেন, তারা বললেন, “ওকে বেলসবুলে পেয়েছে, আর ভূতদের রাজার সাহায্যেই ও ভূত ছাড়ায়।”


২৩ তিনি সেই আলিমদের নিজের কাছে ডাকলেন এবং দৃষ্টান্তের মাধ্যমে তাদের বললেন, “শয়তান কেমন করে শয়তানকে তাড়াতে পারে? ২৪ কোনো রাজ্য যদি নিজের বিরুদ্ধে ভাগ হয়ে যায়, তাহলে তা আর টিকে থাকতে পারে না; ২৫ এবং কোনো পরিবার যদি নিজের বিরুদ্ধে ভাগ হয়ে যায়, তাহলে সেই পরিবারও টিকতে পারে না। ২৬ একইভাবে শয়তানও যদি নিজের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় ও ভাগ হয়ে যায়, তাহলে সেও টিকতে পারে না এবং সেখানেই তার শেষ হয়। ২৭ একজন বলবানকে প্রথমে বেঁধে না রেখে কেউই তার ঘরে ঢুকে জিনিসপত্র লুট করতে পারে না; তাকে বাঁধার পর সে তার ঘর লুট করতে পারবে।


২৮ আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, মানুষের সব গুনা এবং কুফরি ক্ষমা করা হবে ২৯ কিন্তু আল্লাহর রুহের বিরুদ্ধে কুফরি কখনোই ক্ষমা করা হবে না; নিশ্চয়ই সে জাহান্নামিদের অন্তর্ভুক্ত।” ৩০ কারণ তারা বলেছিলেন, “ওকে ভূতে পেয়েছে।”


৩১ তাঁর মা ও ভাইরা সেখানে এলেন এবং বাইরে দাঁড়িয়ে থেকে তাঁকে ডেকে পাঠালেন। ৩২ তাঁর চারপাশে তখন অনেক লোক বসে ছিলো। তারা তাঁকে বললো, “আপনার মা, ভাইরা এবং বোনেরা বাইরে আপনার জন্য অপেক্ষা করছেন।” ৩৩ তিনি তাদের বললেন, “কে আমার মা আর কারা আমার ভাই?” ৩৪ যারা তাঁকে ঘিরে বসে ছিলো, তিনি তাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “এই তো আমার মা ও ভাইরা! ৩৫ যারা আল্লাহর ইচ্ছা পালন করে তারাই আমার ভাই, বোন ও মা।”

রুকু - ৪

১ তিনি আবার গালিল লেকের ধারে লোকদের শিক্ষা দিতে লাগলেন। তাঁর চারদিকে অনেক লোকের ভিড় হলো। সেজন্য তিনি লেকে ভাসমান একটি নৌকায় উঠে বসলেন আর লোকেরা পাড়ে দাঁড়িয়ে রইলো।


২ তিনি দৃষ্টান্তের মধ্য দিয়ে অনেক বিষয়ে তাদের শিক্ষা দিতে লাগলেন। তিনি তাঁর শিক্ষায় বললেন, ৩ “কোনো এক চাষী বীজ বুনতে গেলো। ৪ বীজ বোনার সময় কতকগুলো বীজ পথের পাশে পড়লো আর পাখিরা এসে তা খেয়ে ফেললো। ৫ কতকগুলো বীজ পাথুরে জমিতে পড়লো। সেখানে বেশি মাটি ছিলো না। মাটি গভীর ছিলো না বলে তাড়াতাড়ি চারা গজিয়ে উঠলো। ৬ সূর্য ওঠার পর সেগুলো পুড়ে গেলো এবং শেকড় ভালো করে বসেনি বলে শুকিয়ে গেলো। ৭ কতকগুলো বীজ কাঁটাবনের মধ্যে পড়লো। কাঁটাগাছ বেড়ে উঠে চারাগুলো চেপে রাখলো। সেজন্য তাতে ফল ধরলো না। ৮ অন্যগুলো ভালো জমিতে পড়লো এবং চারা গজিয়ে বেড়ে উঠলো ও ফল দিলো- কোনোটিতে তিরিশ গুণ, কোনোটিতে ষাট গুণ আবার কোনোটিতে একশ গুণ।” ৯ অতঃপর তিনি বললেন, “যার শোনার কান আছে, সে শুনুক।”


১০ যখন তিনি একা ছিলেন, তখন সেই বারোজনের সাথে তাঁর চারপাশের লোকেরা তাঁর কাছে এই দৃষ্টান্ত সম্পর্কে জানতে চাইলেন। ১১ তিনি তাদের বললেন, “আল্লাহর রাজ্যের গোপন সত্য তোমাদেরই জানতে দেয়া হয়েছে কিন্তু বাইরের লোকদের কাছে দৃষ্টান্তের মধ্য দিয়ে সমস্ত কথা বলা হয়; ১২ এজন্য যে, ‘যেনো তারা তাকিয়েও দেখতে না পায় এবং শুনেও বুঝতে না পারে; তা না হলে হয়তো তারা আল্লাহর দিকে ফিরবে এবং ক্ষমা পাবে ।’”


১৩ তিনি তাদের আরো বললেন, “তোমরা কি এই দৃষ্টান্তের মানে বুঝলে না? তাহলে কেমন করে অন্য সমস্ত দৃষ্টান্তের মানে বুঝবে? ১৪ চাষী কালাম বোনে। ১৫ পথের পাশে পড়া বীজের মধ্য দিয়ে তাদের সম্বন্ধেই বলা হয়েছে, যারা সেই কালাম শোনে কিন্তু শয়তান তখনই এসে তাদের অন্তরে যে-কালাম বোনা হয়েছিলো তা নিয়ে যায়। ১৬ পাথুরে জমিতে পড়া বীজের মধ্য দিয়ে তাদের সম্বন্ধেই বলা হয়েছে, যারা সেই কালাম শুনে তখনই আনন্দের সাথে গ্রহণ করে। ১৭ কিন্তু তাদের মধ্যে শেকড় ভালো করে বসে না বলে অল্পদিনের জন্য তারা স্থির থাকে। পরে কালামের জন্য যখন কষ্ট এবং অত্যাচার আসে, তখনই তারা পিছিয়ে যায়। ১৮ কাঁটাবনের মধ্যে পড়া বীজের মধ্য দিয়ে তাদের সম্বন্ধেই বলা হয়েছে, যারা সেই কালাম শোনে ১৯ কিন্তু সংসারের চিন্তাভাবনা, ধনসম্পত্তির মায়া এবং অন্যান্য জিনিসের লোভ এসে সেই কালামকে চেপে রাখে, সেজন্য তাতে কোনো ফল ধরে না। ২০ আর ভালো জমিতে বোনা বীজের মধ্য দিয়ে তাদের সম্বন্ধে বলা হয়েছে, যারা সেই কালাম শোনে ও গ্রহণ করে এবং ফল দেয়- কোনোটি দেয় তিরিশ গুণ, কোনোটি দেয় ষাট গুণ আবার কোনোটি দেয় একশ গুণ।”


২১ তিনি তাদের বললেন, “কেউ কি বাতি নিয়ে ঝুড়ি বা খাটের নিচে রাখে? সে কি তা বাতিদানির ওপর রাখে না? ২২ কোনো জিনিস যদি লুকোনো থাকে, তাহলে তা প্রকাশিত হবার জন্যই; আবার কোনো জিনিস যদি ঢাকা থাকে, তাহলে তা খোলার জন্যই। ২৩ যার শোনার কান আছে, সে শুনুক।” ২৪ তিনি তাদের আরো বললেন, “তোমরা যা শুনছো, সে-বিষয়ে মনোযোগ দাও। তোমরা যেভাবে মেপে দাও, তোমাদের জন্য সেভাবেই মাপা হবে; এমনকি বেশি করেই মাপা হবে। ২৫ যার আছে, তাকে আরো দেয়া হবে; কিন্তু যার নেই, তার যা আছে, তাও তার কাছ থেকে নিয়ে নেয়া হবে।”


২৬ তিনি আরো বললেন, “আল্লাহর রাজ্য এরকম- এক লোক জমিতে বীজ বুনলো। ২৭ পরে সে রাতদিন ঘুমোলো ও জাগলো। এর মধ্যে সেই বীজ থেকে চারা গজিয়ে বড়ো হলো। কীভাবে হলো তা সে জানলো না। ২৮ জমি নিজে নিজেই ফল জন্মালো- প্রথমে চারা, পরে শিষ এবং শিষের মাথায় পরিপূর্ণ দানা। ২৯ কিন্তু ফসল পাকলেই সে কাস্তে লাগালো, কারণ ফসল কাটার সময় হয়েছে ।”


৩০ তিনি আরো বললেন, “কীসের সাথে আমরা আল্লাহর রাজ্যের তুলনা করবো? বা কোন দৃষ্টান্তের মধ্য দিয়ে তা বোঝাবো? ৩১ এটি একটি সরিষার মতো; জমিতে বোনার সময় দেখা যায় যে, তা পৃথিবীর সমস্ত বীজের মধ্যে সবচেয়ে ছোটো। ৩২ কিন্তু বোনার পরে যখন গজায় ও বেড়ে ওঠে, তখন সমস্ত শাকসবজির মধ্যে ওটা সবচেয়ে বড়ো হয়। আর এমন বড়ো বড়ো ডাল বের হয় যে, পাখিরাও তার ছায়ায় বাসা বাঁধে।”


৩৩ তাদের শোনার শক্তি অনুসারে এরকম আরো অনেক দৃষ্টান্তের মধ্য দিয়ে তিনি তাদের কাছে কথা বলতেন। ৩৪ দৃষ্টান্তছাড়া তিনি তাদের সাথে কথা বলতেন না কিন্তু হাওয়ারিরা যখন তাঁর সাথে একা থাকতেন, তখন তিনি সবকিছু তাদের বুঝিয়ে দিতেন।


৩৫ ওই দিন সন্ধ্যাবেলায় তিনি তাদের বললেন, “চলো, আমরা লেকের ওপারে যাই।” ৩৬ এবং তারা লোকদের ছেড়ে, তিনি যে-নৌকায় ছিলেন, সেই নৌকায় করে, তাঁকে নিয়ে চললেন। ৩৭ অবশ্য তাদের সাথে আরো নৌকা ছিলো। তখন একটি ভীষণ ঝড় উঠলো এবং ঢেউগুলো নৌকার ওপর এমনভাবে আছড়ে পড়লো যে, নৌকা পানিতে ভরে উঠতে লাগলো। ৩৮ কিন্তু তিনি নৌকার পেছন দিকে একটি বালিশের ওপর মাথা রেখে ঘুমোচ্ছিলেন। তারা তাঁকে জাগিয়ে বললেন, “হুজুর, আমরা যে মারা পড়ছি, সেদিকে কি আপনার খেয়াল নেই?” ৩৯ তিনি উঠে বাতাসকে ধমক দিলেন এবং লেকের পানিকে বললেন, “থামো, শান্ত হও!” তাতে বাতাস থেমে গেলো ও সবকিছু খুব শান্ত হয়ে গেলো। ৪০ তিনি তাদের বললেন, “তোমরা কেনো ভয় পাও? এখনো কি তোমাদের ইমান নেই?” ৪১ এতে তারা ভীষণ ভয় পেলেন এবং নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতে লাগলেন, “ইনি কে যে, বাতাস এবং লেকও তাঁর কথা মানে?”

Facebook
WhatsApp
Telegram
Email
আল-মসিহঃ রুকু -১ ও ২

আল-মসিহঃ রুকু -১ ও ২

রুকু: ১ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ১ হযরত ইসা মসিহ আ. এর ইঞ্জিলের শুরু; ইনি আল্লাহর একান্ত প্রিয় মনোনীতজন । ২ ...
আল-মসিহঃ রুকু -৩ ও ৪

আল-মসিহঃ রুকু -৩ ও ৪

রুকু ৩ ১ হযরত ইসা আ. আবার সিনাগোগে গেলেন। সেখানে এক লোক ছিলো, যার একটি হাত শুকিয়ে গিয়েছিলো। ২ সাব্বাতে ...
আল মসিহঃ রুকু - ৫ ও ৬

আল মসিহঃ রুকু – ৫ ও ৬

রুকু ৫ ১ তারা লেক পার হয়ে গেরাসেনিদের এলাকায় গেলেন। ২ তিনি নৌকা থেকে নামার সাথে সাথেই ভূতে পাওয়া এক ...
আল-মসিহঃ রুকু ৭ ও ৮

আল-মসিহঃ রুকু ৭ ও ৮

রুকু - ৭ ১ কয়েকজন ফরিসি ও আলিম জেরুসালেম থেকে এসে তাঁর চারপাশে জড়ো হলেন। ২ তারা দেখলেন, কয়েকজন উম্মত ...
আল-মসিহঃ রুকু ৯ ও ১০

আল-মসিহঃ রুকু ৯ ও ১০

রুকু - ৯ ১ তিনি তাদের বললেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, এখানে এমন কয়েকজন আছে, যাদের কাছে আল্লাহর রাজ্য মহাশক্তিতে ...
আল-মসিহঃ রুকু ১১ ও ১২

আল-মসিহঃ রুকু ১১ ও ১২

রুকু - ১১ ১ তারা জেরুসালেম যাবার পথে জৈতুন পাহাড়ের গায়ের বৈতফগি ও বেথানিয়া গ্রামের কাছে এলেন। সেখানে পৌঁছে তিনি ...
আল-মসিহ, রুকুঃ ১৩ ও ১৪

আল-মসিহ, রুকুঃ ১৩ ও ১৪

রুকু ১৩ ১ বায়তুল-মোকাদ্দস থেকে বেরিয়ে যাবার সময় হাওয়ারিদের মধ্যে একজন তাঁকে বললেন, “হুজুর, দেখুন, কেমন বাছাই করা পাথর আর ...
আল-মসিহঃ রুকু- ১৫ ও ১৬

আল-মসিহঃ রুকু- ১৫ ও ১৬

রুকু ১৫ ১ফজরের পরেই প্রধান ইমামেরা বুজুর্গ, আলেম ও মহাসভার সমস্ত লোকের সাথে পরামর্শ করলেন। তারা হযরত ইসা আ.কে বেঁধে ...