১আনানিয়াস নামে এক লোক ও তার স্ত্রী সাফিরা একটি সম্পত্তি বিক্রি করলো। ২তার স্ত্রীর জানা মতেই বিক্রির কিছু টাকা সে নিজের জন্য রেখে, বাকি টাকা হাওয়ারিদের পায়ের কাছে রাখলো।
৩হযরত সাফওয়ান রা. জিজ্ঞেস করলেন, “আনানিয়াস, কেনো শয়তান তোমার মন দখল করলো যে, তুমি আল্লাহর রুহের কাছে মিথ্যা কথা বলছো, এবং জমি বিক্রির টাকা থেকে কিছু টাকা নিজের জন্য রেখে দিয়েছো? ৪বিক্রি করার আগে জমিটা কি তোমারই ছিলো না? এবং বিক্রির পরেও কি টাকাগুলো তোমারই ছিলো না? তাহলে তুমি কেনো এমন কাজ করবে বলে ঠিক করলে? তুমি মানুষের কাছে নয়, বরং আল্লাহর কাছেই মিথ্যা বলেছো।” ৫এ-কথা শোনামাত্র আনানিয়াস মাটিতে পড়ে মারা গেলো এবং যারা এই ঘটনার কথা শুনলো, তারা সবাই ভীষণ ভয় পেলো। ৬যুবকরা এসে তার গায়ে কাফন জড়ালো এবং বাইরে নিয়ে গিয়ে তাকে দাফন করলো।
৭এর প্রায় তিন ঘন্টা পর তার স্ত্রী সেখানে এলো কিন্তু কী ঘটেছে, সে তা জানতো না। ৮তখন হযরত সাফওয়ান রা তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “আমাকে বলো, তুমি ও তোমার স্বামী সেই জমিটা কি এতো টাকায় বিক্রি করেছিলে?” সে বললো, “হ্যাঁ, এতো টাকাতেই।”
৯তখন হযরত সাফওয়ান রা তাকে বললেন, “তোমরা কেমন করে আল্লাহর রুহকে পরীক্ষা করার জন্য একমত হলে? দেখো, যারা তোমার স্বামীকে দাফন করেছে, তারা দরজার কাছে এসে পৌঁছেছে, আর তারা তোমাকেও বাইরে বয়ে নিয়ে যাবে।” ১০তখনই সে তার পায়ের কাছে পড়ে মারা গেলো। যুবকরা ভেতরে এসে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পেলো। তাই তারা তাকে বাইরে নিয়ে গিয়ে তার স্বামীর পাশে দাফন করলো।
১১ফলে এক মহাভয় এই কওমের সব লোককে এবং অন্য যারা এসব কথা শুনলো, তাদের সবাইকে ঘিরে ধরলো। ১২হাওয়ারিরা মানুষের মধ্যে অনেক আশ্চর্য কাজ করলেন ও মোজেজা দেখালেন। তারা সবাই হযরত সোলায়মান আ. এর বারান্দায় এক সংগে মিলিত হতেন। ১৩ আর কেউই তাদের সংগে যোগ দিতে সাহস করলো না, কিন্তু লোকেরা তাদের খুব সম্মান করতো। ১৪তবুও আগের যে-কোনো সময়ের থেকে অনেক বেশি পুরুষ ও মহিলা মসিহের ওপর ইমান এনে ইমানদারদের সংগে যুক্ত হলো।
১৫এমনকি তারা খাটের ওপরে ও মাদুরের ওপরে করে রোগীদের এনে পথে-পথে রাখতে লাগলো, যেনো পথ দিয়ে যাবার সময় হযরত সাফওয়ান রা ছায়াটুকু অন্তত তাদের কারো-কারো ওপরে পড়ে। ১৬জেরুসালেমের আশে পাশের এলাকা থেকে অনেক লোক তাদের রোগীদের এবং ভূতের হাতে কষ্ট পাওয়া লোকদের এনে ভিড় করতে লাগলো, আর তারা সবাই সুস্থ হলো।
১৭তখন মহা-ইমাম এই কাজ করলেন-তিনি ও তার সংগের সদ্দুকিরা হিংসায় জ্বলে উঠলেন। তারা হাওয়ারিদেরকে ধরে সরকারি জেলে ঢুকিয়ে দিলেন। ১৮,১৯কিন্তু রাতের বেলায় আল্লাহর এক ফেরেস্তা জেলের দরজাগুলো খুলে তাদের বাইরে এনে বললেন- ২০“যাও, বায়তুল-মোকাদ্দসে দাঁড়িয়ে মানুষের কাছে জীবন সম্বন্ধে সমস্ত কালাম বলো।”
২১যখন তারা এ-কথা শুনলেন, তখন খুব ভোরে বায়তুল-মোকাদ্দসে গিয়ে শিক্ষা দিতে লাগলেন। এদিকে মহাইমাম ও তার সংগের সদ্দুকিরা উচ্চ পরিষদ এবং ইস্রাইলের সমস্ত বুজুর্গদের কমিটি এক সংগে ডাকলেন এবং তাঁদের আনার জন্য কর্মচারীদের জেলখানায় পাঠালেন। ২২কিন্তু বায়তুল-মোকাদ্দসের পুলিশরা জেলখানায় গিয়ে তাঁদের পেলেন না, ২৩এবং ফিরে এসে রিপোর্ট করলেন যে, “আমরা দেখলাম, জেলের দরজায় শক্ত করেই তালা দেয়া আছে এবং দরজায়-দরজায় পাহারাদার দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দরজা খুলে ভেতরে গিয়ে কাউকে পেলাম না।”
২৪এ-কথা শুনে বায়তুল-মোকাদ্দসের প্রধান কর্মচারী ও প্রধান ইমামেরা বুদ্ধি হারা হয়ে ভাবতে লাগলেন যে, কী হতে যাচ্ছে। ২৫তখন কোনো এক লোক এসে বললো, “দেখুন, যে-লোকদের আপনারা জেলে দিয়ে ছিলেন, তারা বায়তুল-মোকাদ্দসে দাঁড়িয়ে লোকদের শিক্ষা দিচ্ছেন।”
২৬তখন বায়তুল-মোকাদ্দসের পুলিশ প্রধান, পুলিশদের সংগে নিয়ে গিয়ে তাঁদের ধরে আনলেন। কিন্তু কোনো জোর-জবরদস্তি করলেন না। কারণ তাদের ভয় ছিলো যে, হয়তো সাধারণ মানুষ তাদের পাথর মারবে। ২৭তারা তাঁদের এনে উচ্চ পরিষদের সামনে দাঁড় করালেন। প্রধান ইমাম তাঁদের বললেন, ২৮“এই নামে শিক্ষা না-দেবার জন্য আমরা তোমাদের কড়া হুকুম দিয়েছিলাম, কিন্তু তোমরা তোমাদের শিক্ষায় জেরুসালেম পূর্ণ করেছো এবং এই লোকের রক্তের দায় আমাদের ওপরে চাপাতে চাচ্ছো।”
২৯কিন্তু হযরত সাফওয়ান রা এবং হাওয়ারিরা জবাব দিলেন, “মানুষের হুকুম পালন করার চেয়ে বরং আল্লাহর হুকুমই আমাদের পালন করতে হবে। ৩০যাঁকে আপনারা গাছে টাঙিয়ে হত্যা করেছিলেন, আমাদের পূর্বপুরুষদের আল্লাহ্ সেই হযরত ইসা আ.কেই জীবিত করে তুলেছেন। ৩১আল্লাহ্ তাঁকেই বাদশাহ ও নাজাতদাতা হিসাবে নিজের ডান পাশে বসার গৌরব দান করেছেন, যাতে তিনি বনি-ইস্রাইলকে তওবা করার সুযোগ দিতে ও তাদের গুনাহ্ মাফ করতে পারেন। ৩২আমরা এসবের সাক্ষী এবং আল্লাহর রুহও সাক্ষী, যাকে আল্লাহ্ তাদেরই দিয়েছেন, যারা তাঁর বাধ্য হয়।”
৩৩এ-কথা শুনে সেই নেতারা রেগে আগুন হয়ে তাদের হত্যা করতে চাইলেন, ৩৪কিন্তু গমলিয়েল নামে একজন ফরিসী-তিনি ছিলেন শরিয়তের শিক্ষক এবং সবাই তাকে সম্মান করতো, তিনি উচ্চ পরিষদে উঠে দাঁড়ালেন এবং কিছু সময়ের জন্য তাঁদের বাইরে রাখতে হুকুম দিলেন। ৩৫তারপর তিনি তাদের বললেন, “বনি-ইস্রাইল, এই লোকদের ওপরে তোমরা যা করতে চাচ্ছো, সে-বিষয়ে ভালোভাবে চিন্তা করে দেখো। ৩৬এই তো কিছুদিন আগে থুদা নামে এক লোক এসে নিজেকে বিশেষ কেউ বলে দাবি করেছিলো। আর কমবেশি চারশ লোক তার সংগে যোগ দিয়েছিলো। তাকে হত্যা করা হয়েছে এবং তার সঙ্গীরা সব হারিয়ে গেছে। এতে তার সবকিছুই বিফল হয়েছে। ৩৭তারপর আদম শুমারির সময় গালিলের ইহুদা এসে এক দল লোককে বিদ্রোহী করে তুলেছিলো।
সেও মারা গেছে, আর তার সঙ্গীরাও সবাই ছড়িয়ে পড়েছে।
৩৮সে-জন্য বর্তমান অবস্থায় আমি তোমাদের বলছি, তোমরা এই লোকদের ওপর কিছু করো না; এদের ছেড়ে দাও। কারণ এসব যদি মানুষ থেকে হয়ে থাকে, তাহলে তা ব্যর্থ হবে। ৩৯কিন্তু যদি এসব আল্লাহ্ থেকে হয়ে থাকে, তাহলে তোমরা এদের থামাতে পারবে না। এমনকি হয়তো দেখবে যে, তোমরা আল্লাহর বিরুদ্ধেই যুদ্ধ করছো।”
৪০তারা তার কথায় সন্তুষ্ট হলেন। এবং হাওয়ারিদেরকে ভেতরে ডেকে এনে বেত মারতে হুকুম দিলেন। তারপর তাঁদের ছেড়ে দিলেন। আর হুকুম দিলেন, যেনো তাঁরা হযরত ইসা আ. এর নামে কোনো কথা না-বলেন। ৪১তারা যে তাঁর নামের জন্য অত্যাচার ভোগ করার যোগ্য হয়েছেন, এ-জন্য আনন্দ করতে-করতে উচ্চ পরিষদের সভা ছেড়ে চলে গেলেন। ৪২তাঁরা প্রত্যেক দিন বায়তুল-মোকাদ্দসে এবং বাড়িতে বাড়িতে হযরত ইসা আ.-ই যে মসিহ, এ-কথা শিক্ষা দেয়া ও প্রচার করা থেকে বিরত হলেন না।
Facebook
WhatsApp
Telegram
Email
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১
১,২মাননীয় থিয়ফিল, হযরত ইসা আ.কে বেহেস্তে তুলে নেবার আগ পর্যন্ত তিনি যা করেছিলেন ও শিক্ষা দিয়েছিলেন, তার সমস্তই আমি আগের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২
১পঞ্চাশতম দিনের ইদে যখন তারা সবাই এক জায়গায় মিলিত হলেন, ২তখন হঠাৎ আসমান থেকে জোর বাতাসের শব্দের মতো একটি শব্দ ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ৩
১এক দিন বিকেল তিনটার এবাদতের সময় হযরত সাফওয়ান রা. ও হযরত ইউহোন্না রা. বায়তুল-মোকাদ্দসে যাচ্ছিলেন। এবং জন্ম থেকেই খোঁড়া এক ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ৪
১হযরত সাফওয়ান রা. ও হযরত ইউহোন্না রা. যখন লোকদের সংগে কথা বলছিলেন, তখন ইমামেরা, বায়তুল-মোকাদ্দসের প্রধান কর্মচারী ও সদ্দুকিরা তাদের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ৫
১আনানিয়াস নামে এক লোক ও তার স্ত্রী সাফিরা একটি সম্পত্তি বিক্রি করলো। ২তার স্ত্রীর জানা মতেই বিক্রির কিছু টাকা সে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ৬
১ঐ দিনগুলোতে যখন উম্মতদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছিলো, তখন গ্রীকরা ইহুদিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলো যে, প্রতিদিন খাবার বিতরণের সময় তাদের বিধবাদের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ৭
১তখন প্রধান ইমাম হযরত স্তিফান র.কে জিজ্ঞেস করলেন, “এসব কি সত্যি?”২হযরত স্তিফান র. উত্তর দিলেন, “হে আমার ভাইয়েরা ও আমার ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ৮
১ হযরত শৌল রা. তাকে হত্যার অনুমোদন দিচ্ছিলেন।সেদিন জেরুসালেমে হযরত ইসা আ. এর অনুসারীদের ওপরে ভীষণ জুলুম শুরু হলো। তাতে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ৯
১-২এদিকে হযরত শৌল রা. হযরত ইসা মসিহের উম্মতদের হত্যা করার ভয় দেখাচ্ছিলেন।তিনি মহা-ইমামের কাছে গিয়ে দামেস্ক শহরের সিনাগোগগুলোতে দেবার জন্য ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১০
১কৈসরিয়া শহরে কর্নেলিয়াস নামে একজন লোক ইতালিয় সৈন্যদলের লেফটেন্যান্ট ছিলেন। ২তিনি আল্লাহ্ভক্ত ছিলেন এবং তিনি ও তার পরিবারের সবাই আল্লাহর ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১১
১অইহুদিরাও যে আল্লাহর কালামের ওপর ইমান এনেছেন, সে-কথা হাওয়ারিরা এবং সমস্ত ইহুদিয়ার ইমানদার ভাইয়েরা শুনলেন। ২এ-জন্য হযরত সাফওয়ান রা. যখন ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১২
১সেই সময় বাদশাহ হেরোদ জুলুম করার জন্য কওমের কয়েকজনকে ধরে এনেছিলেন। ২তিনি হযরত ইউহোন্না রা.-র ভাই হযরত ইয়াকুব রা.-কে তরবারি ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৩
১ আন্তিয়খিয়ার অনুসারীদের মধ্যে কয়েকজন ওলি ও শিক্ষক ছিলেন। তাদের নাম হযরত বার্নবাস র., হযরত নিগের র. নামে পরিচিত সিমোন, ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৪
১ইকোনিয়ম শহরেও একই ঘটনা ঘটলো। সেখানে হযরত পৌল রা. ও হযরত বার্নবাস র. ইহুদিদের সিনাগোগে গিয়ে এমনভাবে কথা বললেন যে, ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৫
১সেই সময় ইহুদিয়া থেকে কয়েকজন লোক এলেন এবং ভাইদের এই শিক্ষা দিতে লাগলেন যে, “হযরত মুসা আ. এর শরিয়ত মতে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৬
১পরে হযরত পৌল রা. দেব্রা ও লুস্ত্রা শহরে গেলেন। সেখানে হযরত তিমথীয় র. নামে একজন উম্মত থাকতেন। তাঁর মা ছিলেন ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৭
১হযরত পৌল রা. ও হযরত সিল র. আমফিপলি ও আপল্লো নিয়া হয়ে থিসালোনিকিতে এসে পৌঁছলেন। সেখানে ইহুদিদের একটি সিনাগোগ ছিলো। ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৮
১এরপর হযরত পৌল রা. এথেন্স ছেড়ে করিন্থ শহরে গেলেন। সেখানে আকুইলা নামে এক ইহুদির সংগে তার দেখা হলো, জন্মসূত্রে তিনি ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৯
১আপল্লো যখন করিন্থে ছিলেন, সেই সময় হযরত পৌল রা. সে-সব এলাক ঘুরে ইফিসে এলেন। ২সেখানে তিনি কয়েকজন ইমানদারের দেখা পেলেন। ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২০
১গোলমাল থামার পর হযরত পৌল রা. ইমানদারদের ডেকে পাঠালেন। তাঁদের উৎসাহ দেবার পর তাঁদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে তিনি মেসিডোনিয়ার ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২১
১তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমরা সোজা কোস দ্বীপে গেলাম। পরদিন আমরা রোডস দ্বীপে এলাম। তারপর সেখান থেকে পাতারা গেলাম। ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২২
১“ভাইয়েরা ও পিতারা, এখন নিজের পক্ষে আমার উত্তর শুনুন।” ২তারা তাঁকে ইব্রানী ভাষায় কথা বলতে শুনে একেবারে চুপ হয়ে গেলো।৩তখন ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৩
১হযরত পৌল রা. সোজা মহাসভার লোকদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “আমার ভাইয়েরা, আজ পর্যন্ত আমি আল্লাহর সামনে পরিষ্কার বিবেকে জীবন-যাপন করছি।” ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৪
১পাঁচদিন পরে মহাইমাম অননিয় কয়েকজন ইহুদি বুজুর্গকে ও তর্তুল্লস নামে একজন উকিলকে নিয়ে সেখানে এলেন এবং গভর্নরের কাছে হযরত পৌল ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৫
১ফাস্তুস সেই প্রদেশে আসার তিনদিন পর কৈসরিয়া থেকে জেরুসালেমে গেলেন। ২সেখানে প্রধান ইমামেরা ও নেতারা তার কাছে গিয়ে পৌলের বিরুদ্ধে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৬
১তখন আগ্রিপ্প হযরত পৌল রা.-কে বললেন, “তোমার নিজের পক্ষে কথা বলার জন্য তোমাকে অনুমতি দেয়া গেলো।” ২তখন তিনি হাত বাড়িয়ে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৭
১যখন জাহাজে করে আমাদের ইতালিতে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হলো, তখন হযরত পৌল রা. এবং আরো কয়েকজন বন্দিকে জুলিয়াস নামে সম্রাটের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৮
১,২আমরা নিরাপদে কিনারে পৌঁছে জানতে পারলাম যে, দ্বীপটার নাম মাল্টা। এর অধিবাসীরা আমাদের সংগে খুব দয়া দেখালো। তখন বৃষ্টি আরম্ভ ...