হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৩

75419
Total
Visitors

১হযরত পৌল রা. সোজা মহাসভার লোকদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “আমার ভাইয়েরা, আজ পর্যন্ত আমি আল্লাহর সামনে পরিষ্কার বিবেকে জীবন-যাপন করছি।” ২তখন মহাইমাম অননিয় যারা হযরত পৌল রা.-এর কাছে দাঁড়িয়েছিলো, তাদেরকে তাঁর মুখে আঘাত করতে হুকুম দিলেন।

৩এতে হযরত পৌল রা. তাকে বললেন, “আপনি চুনকাম করা দেয়াল। আল্লাহ্ আপনাকেও আঘাত করবেন! আইন-মতো আমার বিচার করার জন্য আপনি ওখানে বসেছেন, কিন্তু আমাকে মারতে হুকুম দিয়ে কি আপনি নিজেই আইন ভঙ্গ করছেন না?” ৪যারা হযরত পৌল রা-র কাছে দাঁড়িয়েছিলো, তারা তাঁকে বললো, “তুমি কি আল্লাহর মহাইমামকে অপমান করার সাহস দেখাচ্ছো?” ৫তিনি বললেন, “ভাইয়েরা, আমি জানতাম না যে, উনি মহাইমাম। কারণ লেখা আছে, ‘তোমার জাতির নেতার বিরুদ্ধে খারাপ কথা বলো না।’”

৬যখন হযরত পৌল রা. দেখলেন যে, কয়েকজন সদ্দুকি ও কয়েকজন ফরিসীও সেখানে রয়েছেন, তখন তিনি মহাসভার মধ্যে জোরে বললেন, “আমার ভাইয়েরা, আমি একজন ফরিসী ও ফরিসীর সন্তান। আমার বিচার হচ্ছে, কারণ আমি মৃতদের পুনরুত্থানের আশা করি।” ৭তার এই কথাতে ফরিসী ও সদ্দুকিদের মধ্যে মত বিরোধ দেখা দিলো এবং মহাসভার লোকেরা দু’ভাগ হয়ে গেলো। ৮সদ্দুকিরা বলেন যে, পুনরুত্থান নেই। ফেরেস্তাও নেই। কোনো রুহও নেই। কিন্তু ফরিসীরা এই সবই বিশ্বাস করেন।

৯তখন ভীষণ গোলমাল শুরু হলো এবং ফরিসী দলের কয়েকজন আলিম উঠে খুব জোরে বললেন, “আমরা এই লোকটির কোনো দোষ দেখতে পাচ্ছি না। হয়তো কোনো রুহ্ বা ফেরেস্তা এর সংগে কথা বলেছেন।” ১০সেই ঝগড়া এমন ভীষণ হয়ে উঠলো যে, প্রধান সেনাপতির ভয় হলো, হয়তো তারা হযরত পৌল রা.-কে ছিঁড়ে টুকরো-টুকরো করে ফেলবেন। তিনি সৈন্যদের হুকুম দিলেন, যেনো তারা গিয়ে লোকদের হাত থেকে হযরত পৌল রা.-কে ছাড়িয়ে এনে সেনানিবাসে নিয়ে যায়। ১১সেদিন রাতে হযরত ইসা আ. তাঁর কাছে দাঁড়িয়ে বললেন, “সাহসী হও। জেরুসালেমে তুমি যেভাবে আমার বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়েছো, সেভাবে রোমেও সাক্ষ্য দিতে হবে।”

১২সকালবেলা ইহুদিরা একটি ষড়যন্ত্র করলো এবং হযরত পৌল রা.কে হত্যা না-করা পর্যন্ত কিছুই খাবে না বলে কসম খেলো। ১৩চল্লিশ জনেরও বেশি লোক এই ষড়যন্ত্রে সামিল হলো। ১৪তারা প্রধান ইমামদের ও বুজুর্গদের কাছে গিয়ে বললো, “পৌলকে হত্যা না-করা পর্যন্ত কিছুই খাব না বলে আমরা কঠিন কসম খেয়েছি।

১৫এখন আপনারা ও মহাসভার লোকেরা এ-ব্যাপারে আরো ভালো করে তদন্ত করার অজুহাতে পৌলকে আপনাদের সামনে আনার জন্য প্রধান সেনাপতির কাছে খবর পাঠান। সে এখানে পৌঁছার আগেই আমরা তাকে শেষ করে ফেলার জন্য প্রস্তুত হয়ে রইলাম।”

১৬হযরত পৌল রা.-র বোনের ছেলে এই ষড়যন্ত্রের কথা শুনতে পেয়ে সেনানিবাসে গেলো এবং তাঁকে সেই খবর জানালো। ১৭তিনি একজন লেফটেন্যান্টকে ডেকে বললেন, “এই যুবককে প্রধান সেনাপতির কাছে নিয়ে যান, তার কাছে এর কিছু বলার আছে।” ১৮তখন তিনি তাকে প্রধান সেনাপতির কাছে নিয়ে গিয়ে বললেন, “বন্দি পৌল আমাকে ডেকে পাঠিয়ে এই যুবককে আপনার কাছে নিয়ে আসতে বললো, কারণ আপনাকে এর কিছু বলার আছে।”

১৯প্রধান সেনাপতি তাকে হাত ধরে এক পাশে নিয়ে গিয়ে গোপনে জিজ্ঞেস করলেন, “আমাকে তুমি কী জানাতে চাও?” ২০সে উত্তর দিলো, “ইহুদিরা ঠিক করেছে যে, হযরত পৌল রা.-র বিষয়ে আরো ভালো ভাবে খোঁজ-খবর নেবার অজুহাতে তাকে আগামীকাল মহাসভার সামনে নিয়ে যাবার জন্য আপনাকে অনুরোধ করবে। ২১কিন্তু তাদের কথায় রাজি হবেন না। কারণ চল্লিশ জনেরও বেশি লোক লুকিয়ে থেকে তাঁর জন্য অপেক্ষা করে আছে। তাঁকে হত্যা না-করা পর্যন্ত এই লোকেরা কিছুই খাবে না বা পান করবে না বলে কসম খেয়েছে। তারা প্রস্তুত হয়ে এখন কেবল আপনার রাজি হওয়ার অপেক্ষায় আছে।

২২প্রধান সেনাপতি সেই যুবককে বিদায় করার সময় এই হুকুম দিলেন, “এ-কথা যে তুমি আমাকে জানিয়েছো, তা কাউকে বলো না।” ২৩পরে প্রধান সেনাপতি তার দু’জন লেফটেন্যান্টকে ডেকে বললেন, “দু’শ সৈন্য, সত্তরজন ঘোড়সওয়ার সৈন্য এবং দু’শ বর্শাধারী সৈন্যকে আজ রাত ন’টার সময় কৈসরিয়াতে যাবার জন্য প্রস্তুত রাখো। ২৪পৌলের জন্যও ঘোড়ার ব্যবস্থা করো এবং তাকে নিরাপদে গভর্নর ফিলিক্সের কাছে নিয়ে যাও।”

২৫তিনি সেখানে এই চিঠি লিখলেন- ২৬“আমি ক্লডিয়াস লুসিয়াস, মহামান্য গভর্নর ফিলিক্সের কাছে লিখছি, আমার সালাম গ্রহণ করুন। ২৭ইহুদিরা এই লোকটিকে ধরে প্রায় হত্যা করে ফেলেছিলো।

কিন্তু আমি যখন জানতে পারলাম যে, সে একজন রোমীয়, তখন আমি আমার সৈন্যদের নিয়ে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে এনেছি।

২৮যেহেতু আমি জানতে চাইলাম কেনো লোকেরা তাকে দোষী করছে, সেহেতু আমি তাকে তাদের মহাসভার কাছে নিয়ে গেলাম। ২৯আমি বুঝতে পারলাম যে, তাদের শরিয়তের বিষয় নিয়ে তারা তাকে দোষী করছে; কিন্তু মরার বা জেলে দেবার মতো এমন কোনো দোষ তার নেই। ৩০যখন আমি জানতে পারলাম যে, তারা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে, তখনই আমি তাকে আপনার কাছে পাঠালাম। যারা তাকে দোষ দিচ্ছে, তাদেরও আমি হুকুম দিলাম, যেনো তারা এর দোষের বিষয়ে আপনার কাছে গিয়ে বলে।”

৩১সুতরাং, প্রাপ্ত হুকুম মতো সৈন্যরা পৌলকে নিয়ে রাতের বেলায় আন্তিপাত্রি পর্যন্ত গেলো। ৩২পরদিন তারা ঘোড়সওয়ার সৈন্যদের সংগে হযরত পৌল রা.-কে পাঠিয়ে দিয়ে সেনানিবাসে ফিরে গেলো। ৩৩তারা কৈসরিয়াতে পৌঁছে চিঠিটা ও পৌলকে গভর্নরের হাতে তুলে দিলো। ৩৪চিঠিটা পড়ে তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তিনি কোন প্রদেশের লোক।

৩৫যখন তিনি জানলেন যে, তিনি কিলিকিয়া প্রদেশের লোক, তখন তিনি বললেন, “তোমাকে যারা দোষী করছে, তারা এখানে আসার পর আমি তোমার কথা শুনবো।” পরে তিনি হেরোদের প্রধান কার্যালয়ে তাকে পাহারা দিয়ে রাখার হুকুম দিলেন।

Facebook
WhatsApp
Telegram
Email
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১

১,২মাননীয় থিয়ফিল, হযরত ইসা আ.কে বেহেস্তে তুলে নেবার আগ পর্যন্ত তিনি যা করেছিলেন ও শিক্ষা দিয়েছিলেন, তার সমস্তই আমি আগের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২

১পঞ্চাশতম দিনের ইদে যখন তারা সবাই এক জায়গায় মিলিত হলেন, ২তখন হঠাৎ আসমান থেকে জোর বাতাসের শব্দের মতো একটি শব্দ ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ৩

হাওয়ারিনামা: রুকু – ৩

১এক দিন বিকেল তিনটার এবাদতের সময় হযরত সাফওয়ান রা. ও হযরত ইউহোন্না রা. বায়তুল-মোকাদ্দসে যাচ্ছিলেন। এবং জন্ম থেকেই খোঁড়া এক ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ৪

হাওয়ারিনামা: রুকু – ৪

১হযরত সাফওয়ান রা. ও হযরত ইউহোন্না রা. যখন লোকদের সংগে কথা বলছিলেন, তখন ইমামেরা, বায়তুল-মোকাদ্দসের প্রধান কর্মচারী ও সদ্দুকিরা তাদের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ৫

হাওয়ারিনামা: রুকু – ৫

১আনানিয়াস নামে এক লোক ও তার স্ত্রী সাফিরা একটি সম্পত্তি বিক্রি করলো। ২তার স্ত্রীর জানা মতেই বিক্রির কিছু টাকা সে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ৬

হাওয়ারিনামা: রুকু – ৬

১ঐ দিনগুলোতে যখন উম্মতদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছিলো, তখন গ্রীকরা ইহুদিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করলো যে, প্রতিদিন খাবার বিতরণের সময় তাদের বিধবাদের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ৭

হাওয়ারিনামা: রুকু – ৭

১তখন প্রধান ইমাম হযরত স্তিফান র.কে জিজ্ঞেস করলেন, “এসব কি সত্যি?”২হযরত স্তিফান র. উত্তর দিলেন, “হে আমার ভাইয়েরা ও আমার ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ৮

হাওয়ারিনামা: রুকু – ৮

১ হযরত শৌল রা. তাকে হত্যার অনুমোদন দিচ্ছিলেন।সেদিন জেরুসালেমে হযরত ইসা আ. এর অনুসারীদের ওপরে ভীষণ জুলুম শুরু হলো। তাতে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ৯

হাওয়ারিনামা: রুকু – ৯

১-২এদিকে হযরত শৌল রা. হযরত ইসা মসিহের উম্মতদের হত্যা করার ভয় দেখাচ্ছিলেন।তিনি মহা-ইমামের কাছে গিয়ে দামেস্ক শহরের সিনাগোগগুলোতে দেবার জন্য ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১০

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১০

১কৈসরিয়া শহরে কর্নেলিয়াস নামে একজন লোক ইতালিয় সৈন্যদলের লেফটেন্যান্ট ছিলেন। ২তিনি আল্লাহ্ভক্ত ছিলেন এবং তিনি ও তার পরিবারের সবাই আল্লাহর ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১১

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১১

১অইহুদিরাও যে আল্লাহর কালামের ওপর ইমান এনেছেন, সে-কথা হাওয়ারিরা এবং সমস্ত ইহুদিয়ার ইমানদার ভাইয়েরা শুনলেন। ২এ-জন্য হযরত সাফওয়ান রা. যখন ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১২

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১২

১সেই সময় বাদশাহ হেরোদ জুলুম করার জন্য কওমের কয়েকজনকে ধরে এনেছিলেন। ২তিনি হযরত ইউহোন্না রা.-র ভাই হযরত ইয়াকুব রা.-কে তরবারি ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১৩

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৩

১ আন্তিয়খিয়ার অনুসারীদের মধ্যে কয়েকজন ওলি ও শিক্ষক ছিলেন। তাদের নাম হযরত বার্নবাস র., হযরত নিগের র. নামে পরিচিত সিমোন, ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১৪

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৪

১ইকোনিয়ম শহরেও একই ঘটনা ঘটলো। সেখানে হযরত পৌল রা. ও হযরত বার্নবাস র. ইহুদিদের সিনাগোগে গিয়ে এমনভাবে কথা বললেন যে, ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১৫

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৫

১সেই সময় ইহুদিয়া থেকে কয়েকজন লোক এলেন এবং ভাইদের এই শিক্ষা দিতে লাগলেন যে, “হযরত মুসা আ. এর শরিয়ত মতে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১৬

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৬

১পরে হযরত পৌল রা. দেব্রা ও লুস্ত্রা শহরে গেলেন। সেখানে হযরত তিমথীয় র. নামে একজন উম্মত থাকতেন। তাঁর মা ছিলেন ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১৭

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৭

১হযরত পৌল রা. ও হযরত সিল র. আমফিপলি ও আপল্লো নিয়া হয়ে থিসালোনিকিতে এসে পৌঁছলেন। সেখানে ইহুদিদের একটি সিনাগোগ ছিলো। ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১৮

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৮

১এরপর হযরত পৌল রা. এথেন্স ছেড়ে করিন্থ শহরে গেলেন। সেখানে আকুইলা নামে এক ইহুদির সংগে তার দেখা হলো, জন্মসূত্রে তিনি ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ১৯

হাওয়ারিনামা: রুকু – ১৯

১আপল্লো যখন করিন্থে ছিলেন, সেই সময় হযরত পৌল রা. সে-সব এলাক ঘুরে ইফিসে এলেন। ২সেখানে তিনি কয়েকজন ইমানদারের দেখা পেলেন। ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২০

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২০

১গোলমাল থামার পর হযরত পৌল রা. ইমানদারদের ডেকে পাঠালেন। তাঁদের উৎসাহ দেবার পর তাঁদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে তিনি মেসিডোনিয়ার ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২১

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২১

১তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে আমরা সোজা কোস দ্বীপে গেলাম। পরদিন আমরা রোডস দ্বীপে এলাম। তারপর সেখান থেকে পাতারা গেলাম। ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২২

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২২

১“ভাইয়েরা ও পিতারা, এখন নিজের পক্ষে আমার উত্তর শুনুন।” ২তারা তাঁকে ইব্রানী ভাষায় কথা বলতে শুনে একেবারে চুপ হয়ে গেলো।৩তখন ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২৩

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৩

১হযরত পৌল রা. সোজা মহাসভার লোকদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “আমার ভাইয়েরা, আজ পর্যন্ত আমি আল্লাহর সামনে পরিষ্কার বিবেকে জীবন-যাপন করছি।” ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২৪

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৪

১পাঁচদিন পরে মহাইমাম অননিয় কয়েকজন ইহুদি বুজুর্গকে ও তর্তুল্লস নামে একজন উকিলকে নিয়ে সেখানে এলেন এবং গভর্নরের কাছে হযরত পৌল ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২৫

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৫

১ফাস্তুস সেই প্রদেশে আসার তিনদিন পর কৈসরিয়া থেকে জেরুসালেমে গেলেন। ২সেখানে প্রধান ইমামেরা ও নেতারা তার কাছে গিয়ে পৌলের বিরুদ্ধে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২৬

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৬

১তখন আগ্রিপ্প হযরত পৌল রা.-কে বললেন, “তোমার নিজের পক্ষে কথা বলার জন্য তোমাকে অনুমতি দেয়া গেলো।” ২তখন তিনি হাত বাড়িয়ে ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২৭

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৭

১যখন জাহাজে করে আমাদের ইতালিতে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হলো, তখন হযরত পৌল রা. এবং আরো কয়েকজন বন্দিকে জুলিয়াস নামে সম্রাটের ...
হাওয়ারিনামা: রুকু - ২৮

হাওয়ারিনামা: রুকু – ২৮

১,২আমরা নিরাপদে কিনারে পৌঁছে জানতে পারলাম যে, দ্বীপটার নাম মাল্টা। এর অধিবাসীরা আমাদের সংগে খুব দয়া দেখালো। তখন বৃষ্টি আরম্ভ ...