কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৪

75968
Total
Visitors

১যখন হযরত ইসা আ. বুঝতে পারলেন যে, ফরিসিরা শুনতে পেয়েছেন, “ হযরত ইসা আ. হযরত ইয়াহিয়া আ.র থেকে বেশি উম্মত বানাচ্ছেন ও বায়াত দিচ্ছেন”- ২যদিও হযরত ইসা আ. নিজে বায়াত দিতেন না কিন্তু তাঁর সাহাবিরা দিতেন- ৩তখন তিনি ইহুদিয়া ছেড়ে গালিলের দিকে ফিরে গেলেন। ৪অবশ্য তাঁকে সামেরিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হলো। ৫সুতরাং তিনি সামেরিয়ার সুখর নামক একটি শহরে এলেন। হযরত ইয়াকুব আ.র একখন্ড জমি এই শহরের পাশে ছিলো, যা তিনি তার ছেলে হযরত ইউসুফ আ.কে দিয়েছিলেন। ৬সেখানে হযরত ইয়াকুবের কুয়ো ছিলো এবং যাবার পথে ক্লান্ত হয়ে ইসা সেই কুয়োর পাশে বসলেন। ৭তখন বেলা প্রায় দুপুর।

৮এক সামেরীয় মহিলা পানি নিতে এলে হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “আমাকে পানি দাও।” সেই সময় তাঁর সাহাবিরা খাবার কিনতে শহরে গিয়েছিলেন। ৯মহিলা তাঁকে বললো, “আমি তো সামেরীয়, আপনি ইহুদি হয়ে কেমন করে আমার কাছে পানি চাচ্ছেন?” কারণ সামেরীয়দের সাথে ইহুদিদের ওঠাবসা ছিলো না।

১০হযরত ইসা আ. তাকে উত্তর দিলেন, “তুমি যদি জানতে আল্লাহর দান সম্বন্ধে এবং কে তোমাকে বলছেন, ‘আমাকে পানি দাও,’ তাহলে তুমিই তাঁর কাছে চাইতে এবং তিনি তোমাকে জীবন-পানি দিতেন।” ১১মহিলা তাঁকে বললো, “জনাব, আপনার কাছে বালতি নেই এবং কুয়োটাও গভীর। কোথা থেকে আপনি জীবন-পানি পাবেন? ১২আপনি কি আমাদের পূর্বপুরুষ হযরত ইয়াকুব আ.র চেয়েও মহান? তিনিই আমাদের এই কুয়োটা দিয়েছিলেন আর এখান থেকে তার পশুপালেরা পান করতো এবং তার ছেলেদের সাথে তিনিও পান করতেন?”

১৩হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “যতোজন এই কুয়ো থেকে পানি পান করবে তাদের আবার পিপাসা পাবে কিন্তু আমি যে-পানি দেবো তা থেকে যারা পান করবে তাদের পিপাসা পাবে না। ১৪আমি যে-পানি দেবো তা তার মধ্যে পানির ঝরনা তৈরি করবে এবং তাকে আল্লাহর সান্নিধ্য পাইয়ে দেবে।” ১৫মহিলা তাঁকে বললো, “জনাব, আমাকে সেই পানি দিন, তাহলে আমার আর পিপাসা পাবে না বা পানি নেবার জন্য আর এখানে আসতে হবে না।”

১৬হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “যাও, তোমার স্বামীকে ডেকে নিয়ে এসো।” ১৭মহিলা তাঁকে উত্তর দিলো, “আমার স্বামী নেই।” ১৮হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “তুমি ঠিকই বলেছো, ‘আমার স্বামী নেই’, কারণ তোমার পাঁচজন স্বামী ছিলো এবং এখন যে তোমার সাথে আছে সে তোমার স্বামী নয়। তুমি যা বলেছো তা সত্য!” ১৯মহিলা তাঁকে বললো, “জনাব, আমি বুঝতে পারছি যে, আপনি একজন নবি। ২০আমাদের পূর্বপুরুষেরা এই পাহাড়ে এবাদত করতেন কিন্তু আপনারা বলেন যে, যে-জায়গায় মানুষের এবাদত করা উচিত তা হচ্ছে জেরুসালেম।”

২১হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “হে নারী, আমাকে বিশ্বাস করো, সময় আসছে যখন তুমি প্রতিপালকের এবাদত এই পাহাড়েও করবে না,

জেরুসালেমেও করবে না। ২২তোমরা যা জানো না তার এবাদত করো; কিন্তু আমরা যা জানি তার এবাদত করি, কারণ নাজাত ইহুদিদের মধ্য থেকেই এসেছে। ২৩সময় আসছে এবং এখনই এসে গেছে, যখন প্রকৃত এবাদতকারীরা রুহে ও সত্যে প্রতিপালকের এবাদত করবে, কারণ এরকম এবাদতকারীদেরই তিনি খুঁজছেন। ২৪আল্লাহ হচ্ছেন রুহ এবং যারা তাঁর এবাদত করবে, তাদের অবশ্যই রুহে ও সত্যে তাঁর এবাদত করতে হবে।”

২৫মহিলা তাঁকে বললো, “আমি জানি যে, মসিহ আসছেন। তিনি যখন আসবেন তখন সবকিছু আমাদের জানাবেন।” ২৬হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “আমিই তিনি, যিনি তোমার সাথে কথা বলছেন।”

২৭তখনই তাঁর সাহাবিরা এলেন। একজন মহিলার সাথে তাঁকে কথা বলতে দেখে তারা আশ্চর্য হলেন কিন্তু কেউ বললেন না, “আপনি কী চান?” অথবা “কেনো এই মহিলার সাথে কথা বলছেন?” ২৮তখন মহিলাটি তার পানির কলস রেখে শহরে ফিরে গেলো। সে লোকদের বললো, “এসো এবং একজন লোককে দেখো! ২৯আমি জীবনে যা-কিছু করেছি তার সবই তিনি আমাকে বলে দিয়েছেন! তিনি কি মসিহ হতে পারেন? তাঁকে কি মসিহ বলে মনে হয় না?” ৩০তারা শহর থেকে বেরিয়ে তাঁর কাছে ছুটলো।

৩১এদিকে সাহাবিরা তাঁকে জোর অনুরোধ করতে লাগলেন, “হুজুর, কিছু খান।” ৩২কিন্তু তিনি তাদের বললেন, “আমার কাছে এমন খাবার আছে, যার বিষয়ে তোমরা জানো না।” ৩৩সাহাবিরা একজন আরেকজনকে বলতে লাগলেন, “নিশ্চয়ই কেউ তাঁকে কোনো খাবার দেয়নি?” ৩৪হযরত ইসা আ. তাদের বললেন, “যিনি আমাকে পাঠিয়েছে তাঁর ইচ্ছা পালন করা ও তাঁর কাজ পূর্ণ করাই হলো আমার খাবার।” ৩৫তোমরা কি বলো না যে, ‘ফসল কাটার আর চার মাস বাকি আছে?’ কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, তোমাদের চারপাশে তাকাও এবং দেখো যে, ফসল কাটার জন্য ক্ষেত কীভাবে তৈরি হয়ে আছে।

৩৬এরই মধ্যে ফসল সংগ্রহকারী মজুরি পাচ্ছে এবং আল্লাহর দিদার লাভের জন্য ফসল সংগ্রহ করছে, যেনো বপনকারী ও সংগ্রহকারী একত্রে আনন্দ পায়। ৩৭কারণ এক্ষেত্রেই তো এই প্রচলিত কথাটি সত্য বলে প্রমাণিত হয়- ‘একজনে বীজ বোনে আর অন্যজনে কাটে।’

৩৮আমি তোমাদেরকে এমন এক ফসল কাটতে পাঠিয়েছি, যার জন্য তোমরা কোনো পরিশ্রম করোনি; পরিশ্রম করেছে অন্যেরা আর তোমরা তার সুফল ভোগ করছো।”

৩৯“আমি জীবনে যা-কিছু করেছি তার সবই তিনি আমাকে বলে দিয়েছেন!”- সেই মহিলার এই সাক্ষ্য শুনে সামেরিয়ার অনেক লোক ইমান এনেছিলো। ৪০সুতরাং সামেরীয়রা যখন তাঁর কাছে এলো, তখন তারা তাঁকে অনুরোধ করলো তাদের সাথে থাকার জন্য; আর তিনি তাদের সাথে দু’দিন থাকলেন। ৪১ফলে তাঁর কথায় আরো অনেকে ইমান আনলো। ৪২তারা মহিলাকে বললো, “এখন আর আমরা তোমার কথায় ইমান আনছি না, কারণ এখন আমরা নিজেদের কানে শুনেছি এবং আমরা জানি যে, ইনিই দুনিয়ার আসল নাজাতকারী।”

৪৩দু’দিন পার হলে পর তিনি সেখান থেকে গালিলের উদ্দেশে রওনা হলেন। ৪৪হযরত ইসা আ. নিজেই বলেছিলেন যে, কোনো নবিই নিজের দেশে সম্মান পান না। ৪৫তিনি গালিলে আসার পর সেখানকার লোকেরা তাঁকে স্বাগত জানালো, কারণ তারা ইদের সময় জেরুসালেমে তাঁর কাজ দেখেছিলো; তারাও ইদে গিয়েছিলো।

৪৬অতঃপর তিনি গালিলের কান্না গ্রামে এলেন; এখানেই তিনি পানিকে আঙুররসে পরিণত করেছিলেন। সেখানে একজন রাজকর্মকর্তা ছিলেন, যার ছেলে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলো কফরনাহুমে। ৪৭তিনি যখন শুনলেন যে, হযরত ইসা আ. ইহুদিয়া থেকে গালিলে এসেছেন, তখন তিনি গিয়ে কাকুতি-মিনতি করলেন, যেনো তিনি এসে তাঁর ছেলেকে সুস্থ করেন, কারণ সে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছিলো। ৪৮হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “চিহ্ন এবং মোজেজা না দেখলে তুমি ইমান আনবে না।” ৪৯কর্মকর্তা তাঁকে বললেন, “জনাব, আমার ছোটো ছেলেটি মারা যাবার আগে আসুন।” ৫০হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “যাও, তোমার ছেলে বাঁচবে।” লোকটি হযরত ইসা আ.র কথায় বিশ্বাস করলেন এবং তার পথে চলে গেলেন।

৫১যখন তিনি যাচ্ছিলেন, তখন পথে তার গোলামদের সাথে দেখা হলো এবং তারা তাকে জানালো যে, তার  সন্তান জীবিত রয়েছে। ৫২তখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন যে, কখন সে সুস্থ হতে আরম্ভ করেছে।

তারা তাকে বললো, “গতকাল দুপুর একটার সময় তার জ্বর ছেড়ে গেছে।” ৫৩পিতা বুঝতে পারলেন যে, ঠিক ওই সময়ই হযরত ইসা আ. তাকে বলেছিলেন, “তোমার ছেলে বাঁচবে।” অতএব, তিনি ও তার পরিবারের সবাই ইমান আনলেন। ৫৪ইহুদিয়া থেকে গালিলে আসার পর ইসা চিহ্ন হিসেবে এই দ্বিতীয় মোজেজা দেখালেন।

Facebook
WhatsApp
Telegram
Email
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১

১-৫শুরু থেকেই আল্লাহ আছেন। আল্লাহর কালাম তাঁর নিজের মধ্যেই ছিলো, এই কালামই হলো আল্লাহর কথা। আল্লাহ্ তাঁর কথা দ্বারাই সব ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ২

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ২

১তৃতীয় দিনে গালিলের কান্না গ্রামে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান ছিলো এবং হযরত ইসা আ.র মা সেখানে ছিলেন। ২হযরত ইসা আ. এবং ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ৩

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৩

১নিকদিম নামে একজন ফরিসি ছিলেন; তিনি ছিলেন ইহুদিদের একজন নেতা। ২তিনি রাতের বেলায় হযরত ইসা আ.র কাছে এলেন এবং বললেন, ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ৪

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৪

১যখন হযরত ইসা আ. বুঝতে পারলেন যে, ফরিসিরা শুনতে পেয়েছেন, “ হযরত ইসা আ. হযরত ইয়াহিয়া আ.র থেকে বেশি উম্মত ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ৫

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৫

১এরপর ইহুদিদের আরেকটি ইদের সময় হলো এবং হযরত ইসা আ. জেরুসালেমে গেলেন। ২জেরুসালেমের মেষ-দরজার কাছে একটি পুকুর ছিলো। ৩হিব্রু ভাষায় ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ৬

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৬

১অতঃপর হযরত ইসা আ. গালিল লেকের ওপারে গেলেন। একে তিবিরিয়া লেকও বলা হয়। ২বিশাল এক জনতা তাঁর পেছনে পেছনে যাচ্ছিলো, ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ৭

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৭

১এরপর হযরত ইসা আ. গালিলে চলাফেরা করছিলেন। তিনি ইহুদিয়ায় যেতে চাইলেন না, কারণ ইহুদিরা তাঁকে হত্যা করার সুযোগ খুঁজছিলো। ২এই ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ৮

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৮

১অতঃপর তারা প্রত্যেকে বাড়ি চলে গেলেন। এদিকে হযরত ইসা আ.ও জৈতুন পাহাড়ে চলে গেলেন। ২এবং খুব ভোরে উঠে তিনি আবার ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ৯

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ৯

১যেতে যেতে তিনি এক জন্মান্ধকে দেখতে পেলেন। ২তাঁর সাহাবিরা তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, “হুজুর, কার গুনাহর কারণে এই লোকটি অন্ধ হয়ে ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১০

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১০

১আমি তোমাদের সত্যি সত্যিই বলছি, যে কেউ দরজা দিয়ে না ঢুকে অন্য উপায়ে ভেড়ার খোঁয়াড়ে ঢোকে, সে চোর ও ডাকাত। ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১১

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১১

১বেথানিয়া গ্রামের লাসার নামে এক লোকের অসুখ হয়েছিলো। মরিয়ম ও তার বোন মার্থা সেই একই গ্রামে থাকতেন। ২ইনি সেই মরিয়ম, ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১২

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১২

১ইদুল-ফেসাখের ছয়দিন আগে হযরত ইসা আ. বেথানিয়ায় লাসারের বাড়িতে এলেন। এই লাসারকেই তিনি মৃত থেকে জীবিত করে তুলেছিলেন। ২সেখানে তারা ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১৩

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১৩

১ইদুল-ফেসাখের আগে হযরত ইসা আ. বুঝতে পারলেন যে, তাঁর এই দুনিয়া ছেড়ে প্রতিপালকের কাছে চলে যাবার সময় হয়ে গেছে। এই ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১৪

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১৪

১তোমরা অন্তরে অস্থির হয়ো না। আল্লাহর ওপর ইমান রাখো, আমার ওপরও ইমান রাখো। ২আমার প্রতিপালকের কাছে থাকার অনেক জায়গা আছে। ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১৫

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১৫

১আমি প্রকৃত আঙুরগাছ এবং আমার প্রতিপালক চাষী। ২আমার যেসব ডালে ফল ধরে না, সেগুলো তিনি কেটে ফেলেন আর যেসব ডালে ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১৬

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১৬

১আমি এসব কথা তোমাদের জানাচ্ছি, যেনো তোমরা বাধা না পাও। ২তারা তোমাদেরকে সিনাগোগ থেকে বের করে দেবে। প্রকৃতপক্ষে এমন এক ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১৭

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১৭

১এসব কথা বলার পর হযরত ইসা আ. আকাশের দিকে তাকিয়ে বললেন, “হে আমার প্রতিপালক, সময় এসেছে, তোমার একান্ত প্রিয় মনোনীতজনকে ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১৮

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১৮

১এসব কথা বলার পর হযরত ইসা আ. তাঁর হাওয়ারিদের নিয়ে কিদরোন উপত্যকা পার হয়ে একটি জায়গায় গেলেন। সেখানে একটি বাগান ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ১৯

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ১৯

১অতঃপর পিলাত হযরত ইসা আ.কে চাবুক মারালেন। ২আর সৈন্যরা কাঁটালতা দিয়ে মুকুট বানিয়ে তাঁর মাথায় পরালো এবং তাঁকে একটি বেগুনি ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ২০

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ২০

১সপ্তাহের প্রথম দিন খুব ভোরে অন্ধকার থাকতে মগ্‌দলিনি মরিয়ম কবরের কাছে এলেন এবং দেখলেন যে, কবরের মুখ থেকে পাথরটি সরিয়ে ...
কালিমাতুল্লাহ: রুকু - ২১

কালিমাতুল্লাহ: রুকু – ২১

১এসবের পরে তিবিরিয়া লেকের পাড়ে হযরত ইসা আ. আবার তাঁর হাওয়ারিদের দেখা দিলেন। তিনি নিজেকে তাদের কাছে এভাবে দেখালেন: ২হযরত ...