ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৯

75499
Total
Visitors

১তিনি জিরিহোতে এসে শহরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন। ২সেখানে সক্কেয় নামে এক লোক ছিলেন। তিনি প্রধান কর-আদায়কারী এবং ধনী ছিলেন। ৩হযরত ইসা আ. কে, তা দেখার জন্য তিনি চেষ্টা করছিলেন কিন্তু তিনি বেঁটে ছিলেন বলে ভিড়ের জন্য তাঁকে দেখতে পাচ্ছিলেন না।

৪সুতরাং তিনি তাঁকে দেখার জন্য সামনে দৌড়ে গিয়ে একটি ডুমুরগাছে উঠলেন, কারণ তিনি সে-পথ দিয়েই যাচ্ছিলেন।

৫হযরত ইসা আ. সেখানে এসে ওপরের দিকে তাকালেন এবং তাকে বললেন, “সক্কেয়, তাড়াতাড়ি নেমে এসো, কারণ আমি আজ অবশ্যই তোমার বাড়িতে থাকবো।” ৬তিনি তাড়াতাড়ি নেমে এলেন এবং আনন্দের সাথে তাঁকে স্বাগত জানালেন। ৭এই ঘটনা দেখে সবাই বিড়বিড় করে বলতে শুরু করলো, “উনি একজন গুনাহগারের ঘরে মেহমান হতে গেলেন!” ৮সক্কেয় সেখানে দাঁড়িয়ে হযরত ইসা আ.কে বললেন, “হুজুর, আমি আমার ধন-সম্পত্তির অর্ধেক গরিবদের দিয়ে দেবো এবং কাউকে যদি ঠকিয়ে থাকি, তাহলে তার চার গুণ ফিরিয়ে দেবো।” ৯তখন হযরত ইসা আ. তাকে বললেন, “আজ এই বাড়িতে নাজাত এলো, কারণ সেও তো হযরত ইব্রাহিম আ.-র বংশধর। ১০যারা হারিয়ে গেছে, তাদের খোঁজ করতে ও নাজাত দিতে ইবনুল-ইনসান এসেছেন।”

১১সবাই যখন এসব শুনছিলো, তখন তিনি একটি দৃষ্টান্ত দিলেন। কারণ তিনি ছিলেন জেরুসালেমের কাছাকাছি, আর তারা ভাবছিলো, আল্লাহর রাজ্য খুব তাড়াতাড়িই প্রকাশ পাবে। সুতরাং তিনি বললেন ১২“উঁচু বংশের এক লোক রাজপদ নিয়ে ফিরে আসবে বলে দূর দেশে গেলো। ১৩সে তার দশজন গোলামকে ডাকলো এবং প্রত্যেককে এক হাজার দিনার দিয়ে বললো, ‘আমি ফিরে না আসা পর্যন্ত এগুলো দিয়ে ব্যবসা করো।’ ১৪কিন্তু তার দেশের লোকেরা তাকে ঘৃণা করতো। এজন্য তারা তার পেছনে লোক পাঠিয়ে জানালো, ‘আমরা চাই না লোকটি আমাদের ওপর রাজত্ব করুক।’ ১৫সে বাদশাহি ক্ষমতা নিয়ে ফিরে এলো এবং যেসব গোলামকে দিনার দিয়ে গিয়েছিলো, তাদের ডেকে আনতে হুকুম দিলো। সে জানতে চাইলো, ব্যবসা করে তারা কে কতো লাভ করেছে।

১৬প্রথমজন এসে বললো, ‘হুজুর, আপনার দিনার দিয়ে আমি দশ গুণ লাভ করেছি।’ ১৭সে তাকে বললো, ‘সাবাস! উত্তম গোলাম। তুমি সামান্য বিষয়ে বিশ্বস্ত বলে আমি তোমাকে দশটি শহরের ভার দিলাম।’ ১৮দ্বিতীয়জন এসে বললো, ‘হুজুর, আপনার দিনার দিয়ে আমি পাঁচ গুণ লাভ করেছি। ১৯সে তাকে বললো, ‘তুমি পাঁচটি শহর শাসন করো।’

২০অতঃপর অন্য আরেকজন এসে বললো, ‘হুজুর, দেখুন, আমি আপনার দেয়া দিনার রুমালে বেঁধে রেখে দিয়েছিলাম। ২১আপনার সম্বন্ধে আমার ভয় ছিলো, কারণ আপনি খুব কড়া লোক। আপনি যা জমা করেননি তা নিয়ে থাকেন এবং যা বুনেননি তা কাটেন।’ ২২সে তাকে বললো, ‘দুষ্ট গোলাম! তোমার কথা দিয়েই আমি তোমার বিচার করবো। তুমি তো জানো যে, আমি কড়া লোক। যা জমা করিনি তা নিয়ে থাকি এবং যা বুনিনি তা কাটি? ২৩তাহলে কেনো তুমি আমার দিনারগুলো মহাজনের কাছে রাখোনি? তা করলে তো আমি এসে সুদসহ দিনারগুলো পেতাম।’ ২৪পাশে দাঁড়িয়ে থাকা লোকদের সে বললো, ‘ওর কাছ থেকে দিনার নিয়ে নাও এবং যার দশ হাজার দিনার আছে, তাকে দাও।’ ২৫তারা তাকে বললো, “হুজুর, ওর তো দশ হাজার দিনার আছে!’ ২৬‘আমি তোমাদের বলছি, যাদের আছে, তাদের আরো দেয়া হবে; কিন্তু যাদের নেই, তাদের যা আছে, তাও তাদের কাছ থেকে নিয়ে নেয়া হবে। ২৭কিন্তু আমার এই শত্রুরা, যারা চায়নি আমি তাদের ওপরে রাজত্ব করি, তাদের এখানে নিয়ে এসো এবং আমার সামনেই হত্যা করো।’”

২৮এসব বলার পর তিনি তাদের আগে আগে জেরুসালেমের দিকে চললেন। ২৯তিনি যখন জৈতুন পাহাড়ের গায়ের বৈতফগি ও বেথানিয়া গ্রামের কাছে এলেন, তখন তাঁর সাহাবিদের দু’জনকে এই বলে পাঠিয়ে দিলেন, ৩০“তোমরা সামনের গ্রামে যাও, সেখানে ঢোকার সময় দেখতে পাবে, একটি বাচ্চা-গাধা বাঁধা আছে, যার ওপরে কেউ কখনো বসেনি। ওটা খুলে এখানে নিয়ে এসো। ৩১যদি কেউ তোমাদেরকে জিজ্ঞেস করে, ‘কেনো এটি খুলছো?’ তাহলে শুধু বলো, ‘হুজুরের এটির দরকার আছে।’” ৩২সুতরাং যাদের পাঠানো হয়েছিলো, তারা গিয়ে তিনি যেমন বলেছিলেন, তেমনি দেখতে পেলেন। ৩৩তারা যখন বাচ্চা-গাধাটি খুলছিলেন, তখন তার মালিকরা তাদের জিজ্ঞেস করলো, “তোমরা কেনো বাচ্চা-গাধাটি খুলছো?” ৩৪তারা বললেন, “হুজুরের এটির দরকার আছে।”

৩৫অতঃপর তারা সেটি হযরত ইসা আ.-র কাছে আনলেন এবং বাচ্চা-গাধাটির ওপরে তাদের গায়ের চাদর পেতে দিয়ে হযরত ইসা আ.কে বসালেন। ৩৬তিনি যখন যাচ্ছিলেন, তখন লোকেরা পথের ওপর তাদের কাপড় বিছিয়ে দিচ্ছিলো।

৩৭যে-রাস্তাটি জৈতুন পাহাড় থেকে নেমে এসেছে, তিনি যখন সেই রাস্তার কাছে এলেন, তখন তাঁর সাথে যে-উম্মতেরা যাচ্ছিলেন, তারা যেসব মোজেজা দেখেছিলেন, সেগুলোর জন্য চিৎকার করে আনন্দের সাথে আল্লাহর প্রশংসা করতে করতে বলতে লাগলেন,

৩৮“শুভেচ্ছা, স্বাগতম, সেই বাদশাকে, যিনি আল্লাহর নামে আসছেন! বেহেস্তে শান্তি এবং জান্নাতুল ফেরদাউসে গৌরব ও মহিমা!” ৩৯ভিড়ের মধ্য থেকে কয়েকজন ফরিসি তাঁকে বললেন, “হুজুর, আপনার অনুসারীদের চুপ করতে বলুন।” ৪০তিনি বললেন, “আমি তোমাদের বলছি, এরা যদি চুপ করে, তাহলে পাথরগুলো চিৎকার করে উঠবে।”

৪১তিনি কাছে এসে শহরটি দেখে তার জন্য কাঁদলেন। ৪২বললেন, “যা-কিছু শান্তি আনে, আজকের দিনে তুমি, কেবল তুমিই যদি তা বুঝতে পারতে! কিন্তু এখন তা তোমার চোখ থেকে লুকোনো হয়েছে। ৪৩নিশ্চয়ই তোমার এমন সময় আসবে, যখন তোমার শত্রুরা তোমার চারদিকে দেয়াল তুলবে এবং তোমাকে ঘিরে রাখবে ও সব দিক থেকে তোমাকে চেপে ধরবে। ৪৪তারা তোমাকে গুঁড়িয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দেবে- তোমাকে ও তোমার ভেতরের তোমার সন্তানদের- এবং তারা তোমার একটি পাথরের ওপরে আরেকটি পাথর রাখবে না; কারণ আল্লাহর সাহায্য আসার সময়টি তুমি বোঝোনি।”

৪৫অতঃপর তিনি বায়তুল-মোকাদ্দসে ঢুকে জিনিসপত্র বিক্রেতাদের তাড়িয়ে দিতে লাগলেন। ৪৬আর তিনি বললেন, “লেখা আছে, ‘আমার ঘর হবে এবাদতের ঘর’; কিন্তু তোমরা এটাকে ডাকাতের আড্ডাখানা করে তুলেছো!” ৪৭প্রত্যেক দিন তিনি বায়তুল-মোকাদ্দসে গিয়ে শিক্ষা দিচ্ছিলেন। প্রধান ইমামেরা, আলিমরা এবং লোকদের নেতারা তাঁকে হত্যা করার সুযোগ খুঁজতে লাগলেন। ৪৮কিন্তু কীভাবে তা করবেন, তার কোনো উপায় তারা খুঁজে পেলেন না। কারণ লোকেরা তাঁর প্রত্যেকটি কথা খুব মন দিয়ে শুনতো।

Facebook
WhatsApp
Telegram
Email
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১

১,২মাননীয় থিয়ফিল, আমাদের মধ্যে যেসব ঘটনা ঘটেছে তা যারা প্রথম থেকে নিজের চোখে দেখেছেন ও আল্লাহর কালাম প্রচার করেছেন, তারা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ২

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২

১সেই সময় আগস্ত কাইসার তার গোটা সাম্রাজ্যে আদম-শুমারির হুকুম দিলেন। ২সিরিয়ার গভর্নর কুরিনিয়ের সময় এই প্রথমবারের মতো আদম-শুমারি হয়। ৩নাম ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ৩

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৩

১সম্রাট টাইবেরিয়াসের রাজত্বের পনের বছরের সময় পন্তিয়াস পিলাত যখন ইহুদিয়া প্রদেশের গভর্নর, হেরোদ গালিল প্রদেশ এবং তার ভাই ফিলিপ ইতুরিয়া ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ৪

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৪

১হযরত ইসা আ. আল্লাহর রুহে পূর্ণ হয়ে জর্দান থেকে ফিরে এলেন এবং সেই রুহের পরিচালনায় তাঁকে মরু প্রান্তরে যেতে হলো। ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ৫

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৫

১এক সময় হযরত ইসা আ. গিনেসরত লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন এবং লোকেরা আল্লাহর কালাম শোনার জন্য তাঁর চারপাশে ভিড় করে ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ৬

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৬

১কোনো এক সাব্বাতে হযরত ইসা আ. ফসলের মাঠ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁর হাওয়ারিরা শিষ ছিঁড়ে হাতে ঘষে ঘষে খেতে লাগলেন।২এতে কয়েকজন ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৭

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৭

১তিনি লোকদের কাছে তাঁর সব কথা শেষ করে কফরনাহুমে চলে গেলেন। ২সেখানে একজন শত-সৈন্যের সেনাপতির এক গোলাম ছিলো, যে তার ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ৮

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৮

১এরপরই তিনি গ্রামে গ্রামে ও শহরে শহরে ঘুরে আল্লাহর রাজ্যের সুখবর প্রচার করতে লাগলেন। তাঁর সাথে সেই বারোজনও ছিলেন। ২কয়েকজন ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ৯

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৯

১অতঃপর তিনি সেই বারোজনকে একত্রে ডাকলেন এবং তাদেরকে সমস্ত ভূতের ওপরে ক্ষমতা ও অধিকার এবং রোগ ভালো করার ক্ষমতাও দিলেন। ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১০

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১০

১অতঃপর মসিহ আরো সত্তরজনকে মনোনীত করলেন। তিনি নিজে যে যে গ্রামে ও যে যে জায়গায় যাবেন বলে ঠিক করেছিলেন, সেসব ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১১

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১১

১তিনি কোনো এক জায়গায় মোনাজাত করছিলেন। মোনাজাত শেষ হলে তাঁর কোনো এক হাওয়ারি তাঁকে বললেন, “হুজুর, হযরত ইয়াহিয়া আ. যেভাবে ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১২

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১২

১এর মধ্যে হাজার হাজার লোক এমনভাবে জড়ো হলো যে, তারা ঠেলাঠেলি করে একে অন্যের ওপর পড়তে লাগলো। তিনি প্রথমে তাঁর ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১৩

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৩

১ঠিক ওই সময় যারা উপস্থিত ছিলো, তারা হযরত ইসা আ.কে বললো, গালিলের কিছু লোক যখন কোরবানি করছিলো, তখন তাদেরকে হত্যা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১৪

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৪

১এক সাব্বাতে হযরত ইসা আ. ফরিসিদের এক নেতার বাড়িতে খেতে গেলেন। তারা গভীরভাবে তাঁকে লক্ষ্য করছিলেন। ২ঠিক ওই সময় তাঁর ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু ১৫

ইবনুল-ইনসান: রুকু ১৫

১সমস্ত কর-আদায়কারী ও গুনাহগাররা যখন তাঁর কথা শোনার জন্য তাঁর কাছে আসছিলো, ২তখন ফরিসিরা ও আলিমরা বিরক্তি প্রকাশ করে বলতে ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১৬

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৬

১অতঃপর তিনি সাহাবিদেরকে বললেন, “কোনো এক ধনী লোকের ম্যানেজারকে এই বলে দোষ দেয়া হলো যে, সে তার মালিকের ধন-সম্পত্তি নষ্ট ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১৭

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৭

১হযরত ইসা আ. তাঁর সাহাবিদের বললেন, “বাধা অবশ্যই আসবে কিন্তু দুর্ভাগ্য সেই লোকের, যার মধ্য দিয়ে বাধা আসে! ২কেউ যদি ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১৮

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৮

১মোনাজাতের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে হযরত ইসা আ. তাদেরকে একটি দৃষ্টান্ত দিলেন, যেনো তারা সব সময় মোনাজাত করেন এবং নিরাশ না হোন। ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ১৯

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৯

১তিনি জিরিহোতে এসে শহরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন। ২সেখানে সক্কেয় নামে এক লোক ছিলেন। তিনি প্রধান কর-আদায়কারী এবং ধনী ছিলেন। ৩হযরত ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ২০

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২০

১একদিন তিনি যখন বায়তুল-মোকাদ্দসে লোকদের শিক্ষা দিচ্ছিলেন এবং ইঞ্জিল প্রচার করছিলেন, তখন বুজুর্গদের সাথে প্রধান ইমামেরা ও আলিমরা এলেন। ২তারা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ২১

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২১

১পরে তিনি চেয়ে দেখলেন, ধনী লোকেরা বায়তুল-মোকাদ্দসের দানবাক্সে তাদের দান রাখছে। ২তিনি এও দেখলেন যে, এক গরিব বিধবা ছোট্ট দুটো ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ২২

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২২

১সেই সময় ইদুল-মাত্ছ কাছে এসে গিয়েছিলো। এটিকে ইদুল-ফেসাখও বলা হয়। ২প্রধান ইমামেরা ও আলিমরা তাঁকে হত্যা করার পথ খুঁজছিলেন, কারণ ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ২৩

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২৩

১তখন মহাসভার সবাই উঠে হযরত ইসা আ.কে পিলাতের কাছে নিয়ে গেলেন। ২তারা এই বলে তাঁর বিরুদ্ধে দোষ দিতে লাগলেন, “আমরা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু - ২৪

ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২৪

১কিন্তু সপ্তাহের প্রথম দিন খুব সকালে সেই মহিলারা তাদের তৈরি করা সুগন্ধি মসলা নিয়ে কবরের কাছে গেলেন। ২তারা দেখলেন, কবরের ...