অডিও শুনতে এখানে ক্লিক করুন
১কোনো এক সাব্বাতে হযরত ইসা আ. ফসলের মাঠ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁর হাওয়ারিরা শিষ ছিঁড়ে হাতে ঘষে ঘষে খেতে লাগলেন।
২এতে কয়েকজন ফরিসি বললেন, “শরিয়তমতে সাব্বাতে যা করা উচিত নয়, তোমরা তা করছো কেনো?” ৩হযরত ইসা আ. বললেন, “ হযরত দাউদ আ. ও তার সঙ্গীরা যখন ক্ষুধার্ত ছিলেন, তখন তিনি যা করেছিলেন তা কি তোমরা পড়োনি? ৪তিনি তো আল্লাহর ঘরে ঢুকে আল্লাহর উদ্দেশে দান করা রুটি, যা ইমামদের ছাড়া আর কারো খাওয়ার নিয়ম ছিলো না, তা নিয়ে তিনি নিজে খেয়েছিলেন এবং তার সঙ্গীদেরও দিয়েছিলেন। ৫অতঃপর তিনি তাদের বললেন, “ইবনুল-ইনসানই সাব্বাতের মালিক।”
৬অন্য এক সাব্বাতে তিনি সিনাগোগে গিয়ে শিক্ষা দিচ্ছিলেন। সেখানে এমন এক লোক ছিলো, যার ডান হাত শুকিয়ে গিয়েছিলো। ৭তিনি সাব্বাতে কাউকে সুস্থ করেন কিনা তা দেখার জন্য আলিমরা ও ফরিসিরা তাঁর ওপর নজর রাখছিলেন, যেনো তারা তাঁকে দোষ দিতে পারেন। ৮যদিও তিনি তাদের মনের চিন্তা জানতেন, তবুও তিনি যার হাত শুকিয়ে গিয়েছিলো, সেই লোকটিকে বললেন, “এখানে এসে দাঁড়াও।” সে উঠে এসে সেখানে দাঁড়ালো।
৯তখন হযরত ইসা আ. তাদের বললেন, “আমি তোমাদের জিজ্ঞেস করি, সাব্বাতে কোন কাজ করা শরিয়ত-সম্মত- ভালো কাজ করা, নাকি খারাপ কাজ করা? প্রাণ রক্ষা করা, নাকি নষ্ট করা?” ১০অতঃপর চারপাশের সকলের দিকে তাকিয়ে তাকে বললেন, “তোমার হাত বাড়িয়ে দাও।” সে তা করলে পর তার হাত সম্পূর্ণ ভালো হয়ে গেলো। ১১কিন্তু তারা ভীষণ রাগ করলেন এবং হযরত ইসা আ.কে নিয়ে কী করা যায় তা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতে লাগলেন।
১২ওই সময় একদিন মোনাজাত করার জন্য তিনি পাহাড়ে গেলেন এবং সারারাত আল্লাহর কাছে মোনাজাত করে কাটালেন। ১৩সকালে তিনি তাঁর অনুসারীদের নিজের কাছে ডাকলেন এবং তাদের মধ্য থেকে বারোজনকে বেছে নিলেন, যাদের তিনি নাম দিলেন হাওয়ারি। ১৪তারা হলেন- হযরত সাফওয়ান রা., যাকে তিনি নাম দিলেন পিতর এবং তার ভাই হযরত আন্দ্রিয়ান রা.; হযরত ইয়াকুব রা. ও হযরত ইউহোন্না রা., হযরত ফিলিপ রা. ও হযরত বর্থলময় রা., ১৫হযরত মথি রা. ও হযরত থোমা রা,, হযরত ইয়াকুব ইবনে আলফিয়াস, দেশপ্রেমিক হযরত সিমোন রা., ১৬হযরত ইহুদা ইবনে ইয়াকুব এবং হযরত ইহুদা ইস্কারিয়োত রা.- যিনি বেইমান হয়ে গিয়েছিলেন।
১৭তিনি তাদের সাথে নিয়ে পাহাড় থেকে নেমে একটি সমান জায়গায় গিয়ে তাঁর সাহাবিদের বড়ো একটি দলের সাথে দাঁড়ালেন। এছাড়া ইহুদিয়া, জেরুসালেম এবং টায়ার ও সিডন এলাকার উপকূল থেকেও অনেক লোক সেখানে জড়ো হয়েছিলো। ১৮তারা তাঁর কথা শোনার এবং নানা রোগ থেকে সুস্থ হওয়ার জন্য সেখানে এসেছিলো। যারা ভূতের দ্বারা কষ্ট পাচ্ছিলো, তারা ভালো হচ্ছিলো। ১৯সব লোক তাঁকে ছোঁয়ার চেষ্টা করছিলো, কারণ তাঁর ভেতর থেকে শক্তি বেরিয়ে সকলকে সুস্থ করছিলো।
২০অতঃপর তিনি তাঁর সাহাবিদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “তোমরা যারা গরিব, তারা রহমতপ্রাপ্ত, কারণ আল্লাহর রাজ্য তোমাদেরই। ২১রহমতপ্রাপ্ত তোমরা, এখন যাদের খিদে আছে, কারণ তোমরা তৃপ্ত হবে। রহমতপ্রাপ্ত তোমরা, যারা এখন কাঁদছো, কারণ তোমরা হাসবে।
২২রহমতপ্রাপ্ত তোমরা, যখন লোকে ইবনুল-ইনসানের জন্য তোমাদের ঘৃণা করে, সমাজ থেকে বের করে দেয়, অপমান করে এবং তোমাদের নামে নিন্দা করে। ২৩সেই সময় তোমরা খুশি হয়ো ও আনন্দে নেচে উঠো। নিশ্চয়ই বেহেস্তে তোমাদের জন্য রয়েছে উত্তম পুরস্কার। এই লোকদের পূর্বপুরুষেরা নবিদের ওপরও এরকম করতো।
২৪কিন্তু ধনীরা, দুর্ভাগ্য তোমাদের, কারণ তোমরা তোমাদের সান্ত্বনা পেয়েছো। ২৫যারা এখন তৃপ্ত, দুর্ভাগ্য তোমাদের, কারণ তোমরা ক্ষুধার্ত হবে। যারা এখন হাসছো, দুর্ভাগ্য তোমাদের, কারণ তোমরা দুঃখ করবে ও কাঁদবে। ২৬দুর্ভাগ্য তোমাদের, যখন লোকেরা তোমাদের প্রশংসা করে, কারণ এদের পূর্বপুরুষেরা ভন্ড-নবিদেরও প্রশংসা করতো।
২৭কিন্তু তোমরা যারা শুনছো, আমি তাদের বলছি- তোমাদের শত্রুদেরও মহব্বত করো। যারা তোমাদের ঘৃণা করে, তাদের উপকার করো। ২৮যারা তোমাদের অভিশাপ দেয়, তাদের জন্য দোয়া করো। যারা অত্যাচার-নির্যাতন করে, তাদের জন্য মোনাজাত করো।
২৯যে তোমার এক গালে চড় মারে, তাকে অন্য গালটিও পেতে দিয়ো। যে তোমার চাদর নিয়ে যায়, তাকে জামাও নিতে নিষেধ করো না। ৩০যারা তোমার কাছে চায়, তাদের প্রত্যেককে দিয়ো।
কেউ তোমার কোনো জিনিস নিয়ে গেলে তা আর ফেরত চেয়ো না। ৩১অন্যের কাছ থেকে যেমন পেতে চাও, তোমরাও তাদের প্রতি তেমনই করো।
৩২যারা তোমাদের মহব্বত করে, তোমরা যদি কেবল তাদেরই মহব্বত করো, তাহলে তাতে প্রশংসার কী আছে? গুনাহগারেরাও তো তাদেরই মহব্বত করে, যারা তাদের মহব্বত করে। ৩৩যারা তোমাদের উপকার করে, তোমরা যদি কেবল তাদেরই উপকার করো, তাহলে তাতে প্রশংসার কী আছে? গুনাহগারেরাও তো তা-ই করে থাকে। ৩৪যাদের কাছ থেকে তোমরা ফিরে পাবার আশা করো, যদি তাদেরই টাকা-পয়সা ধার দাও, তাহলে তাতে প্রশংসার কী আছে? গুনাহগারেরাও ফেরত পাবে বলেই গুনাহগারদের ধার দিয়ে থাকে।
৩৫কিন্তু তোমরা তোমাদের শত্রুদের ভালোবেসো এবং তাদের উপকার করো। কোনোকিছুই ফেরত পাবার আশা না রেখে ধার দিয়ো। তোমাদের জন্য মহাপুরস্কার রয়েছে। আর তোমরা হবে সর্বশক্তিমানের সান্নিধ্যপ্রাপ্ত। কারণ তিনি অকৃতজ্ঞ এবং দুষ্টদের দয়া করেন। ৩৬তোমাদের প্রতিপালক যেমন দয়ালু, তোমরাও তেমনি দয়ালু হও।
৩৭বিচার করো না, তাহলে তোমাদেরও বিচার করা হবে না। দোষ ধরো না, তাহলে তোমাদেরও দোষ ধরা হবে না। ক্ষমা করো, তাহলে তোমাদেরও ক্ষমা করা হবে।
৩৮দান করো, তাহলে তোমাদেরও দেয়া হবে। অনেক বেশি করে চেপে চেপে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে উপচে পড়ার মতো করে তোমাদের কোল ভরে দেয়া হবে। কারণ যেভাবে তোমরা মেপে দাও, সেভাবেই তোমরা ফিরে পাবে।
৩৯তিনি তাদের একটি দৃষ্টান্তও দিলেন- “এক অন্ধ কি আরেক অন্ধকে পথ দেখাতে পারে? তাহলে তারা দু’জনেই কি গর্তে পড়বে না? ৪০ছাত্র তার শিক্ষকের চেয়ে বড়ো নয় কিন্তু পরিপূর্ণ শিক্ষা পেয়ে প্রত্যেক ছাত্রই তার শিক্ষকের মতো হয়ে ওঠে।
৪১কেনো তোমার ভাইয়ের চোখের ধূলিকণা দেখছো? তোমার নিজের চোখের কড়িকাঠ দেখছো না কেনো? ৪২যখন তোমার নিজের চোখের কড়িকাঠ দেখছো না, তখন কেমন করে তোমার প্রতিবেশীকে বলতে পারো, ‘বন্ধু, এসো, তোমার চোখের ধূলিকণা বের করে দেই?’
ভন্ড, প্রথমে তোমার নিজের চোখ থেকে কড়িকাঠটি বের করে ফেলো, তাহলে তোমার প্রতিবেশীর চোখের ধূলিকণা বের করার জন্য স্পষ্ট দেখতে পাবে।
৪৩ভালো গাছে খারাপ ফল ধরে না, আবার খারাপ গাছে ভালো ফল ধরে না। ৪৪প্রত্যেকটি গাছকেই তার ফল দিয়ে চেনা যায়। কাঁটাঝোপ থেকে ডুমুর কিম্বা কাঁটাঝোপ থেকে আঙুর তোলা যায় না। ৪৫ভালো মানুষ তার অন্তরে জমানো ভালো থেকে ভালো কথাই বের করে, আর খারাপ মানুষ তার অন্তরে জমানো খারাপি থেকে খারাপিই বের করে। কারণ মানুষের অন্তর যা দিয়ে পূর্ণ থাকে, মুখ সেই কথাই বলে।
৪৬তোমরা কেনো আমাকে ‘মনিব, মনিব’ বলে ডাকো, অথচ আমি যা বলি তা তোমরা করো না? ৪৭যে কেউ আমার কাছে এসে আমার কথা শোনে এবং সেই মতো কাজ করে, সে কার মতো তা আমি তোমাদের দেখাবো।
৪৮সে এমন এক লোকের মতো, যে ঘর তৈরি করার জন্য গভীর করে মাটি কেটে পাথরের ওপর ভিত্তি গাঁথলো। পরে বন্যা এলো এবং নদীর পানির স্রোত সেই ঘরের ওপর এসে পড়লো কিন্তু ঘরটি নাড়াতে পারলো না। কারণ সেটি শক্ত করেই তৈরি করা হয়েছিলো। ৪৯কিন্তু যে শোনে অথচ সেই মতো কাজ করে না, সে এমন এক লোকের মতো, যে মাটির ওপর ভিত্তি ছাড়াই ঘর তৈরি করলো। পরে নদীর পানির স্রোত যখন ঘরের ওপর পড়লো, তখনই সেই ঘরটি পড়ে একেবারে ধ্বংস হয়ে গেলো।”
Facebook
WhatsApp
Telegram
Email
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১
১,২মাননীয় থিয়ফিল, আমাদের মধ্যে যেসব ঘটনা ঘটেছে তা যারা প্রথম থেকে নিজের চোখে দেখেছেন ও আল্লাহর কালাম প্রচার করেছেন, তারা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২
১সেই সময় আগস্ত কাইসার তার গোটা সাম্রাজ্যে আদম-শুমারির হুকুম দিলেন। ২সিরিয়ার গভর্নর কুরিনিয়ের সময় এই প্রথমবারের মতো আদম-শুমারি হয়। ৩নাম ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৩
১সম্রাট টাইবেরিয়াসের রাজত্বের পনের বছরের সময় পন্তিয়াস পিলাত যখন ইহুদিয়া প্রদেশের গভর্নর, হেরোদ গালিল প্রদেশ এবং তার ভাই ফিলিপ ইতুরিয়া ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৪
১হযরত ইসা আ. আল্লাহর রুহে পূর্ণ হয়ে জর্দান থেকে ফিরে এলেন এবং সেই রুহের পরিচালনায় তাঁকে মরু প্রান্তরে যেতে হলো। ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৫
১এক সময় হযরত ইসা আ. গিনেসরত লেকের পাড়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন এবং লোকেরা আল্লাহর কালাম শোনার জন্য তাঁর চারপাশে ভিড় করে ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৬
১কোনো এক সাব্বাতে হযরত ইসা আ. ফসলের মাঠ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁর হাওয়ারিরা শিষ ছিঁড়ে হাতে ঘষে ঘষে খেতে লাগলেন।২এতে কয়েকজন ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৭
১তিনি লোকদের কাছে তাঁর সব কথা শেষ করে কফরনাহুমে চলে গেলেন। ২সেখানে একজন শত-সৈন্যের সেনাপতির এক গোলাম ছিলো, যে তার ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৮
১এরপরই তিনি গ্রামে গ্রামে ও শহরে শহরে ঘুরে আল্লাহর রাজ্যের সুখবর প্রচার করতে লাগলেন। তাঁর সাথে সেই বারোজনও ছিলেন। ২কয়েকজন ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ৯
১অতঃপর তিনি সেই বারোজনকে একত্রে ডাকলেন এবং তাদেরকে সমস্ত ভূতের ওপরে ক্ষমতা ও অধিকার এবং রোগ ভালো করার ক্ষমতাও দিলেন। ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১০
১অতঃপর মসিহ আরো সত্তরজনকে মনোনীত করলেন। তিনি নিজে যে যে গ্রামে ও যে যে জায়গায় যাবেন বলে ঠিক করেছিলেন, সেসব ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১১
১তিনি কোনো এক জায়গায় মোনাজাত করছিলেন। মোনাজাত শেষ হলে তাঁর কোনো এক হাওয়ারি তাঁকে বললেন, “হুজুর, হযরত ইয়াহিয়া আ. যেভাবে ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১২
১এর মধ্যে হাজার হাজার লোক এমনভাবে জড়ো হলো যে, তারা ঠেলাঠেলি করে একে অন্যের ওপর পড়তে লাগলো। তিনি প্রথমে তাঁর ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৩
১ঠিক ওই সময় যারা উপস্থিত ছিলো, তারা হযরত ইসা আ.কে বললো, গালিলের কিছু লোক যখন কোরবানি করছিলো, তখন তাদেরকে হত্যা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৪
১এক সাব্বাতে হযরত ইসা আ. ফরিসিদের এক নেতার বাড়িতে খেতে গেলেন। তারা গভীরভাবে তাঁকে লক্ষ্য করছিলেন। ২ঠিক ওই সময় তাঁর ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু ১৫
১সমস্ত কর-আদায়কারী ও গুনাহগাররা যখন তাঁর কথা শোনার জন্য তাঁর কাছে আসছিলো, ২তখন ফরিসিরা ও আলিমরা বিরক্তি প্রকাশ করে বলতে ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৬
১অতঃপর তিনি সাহাবিদেরকে বললেন, “কোনো এক ধনী লোকের ম্যানেজারকে এই বলে দোষ দেয়া হলো যে, সে তার মালিকের ধন-সম্পত্তি নষ্ট ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৭
১হযরত ইসা আ. তাঁর সাহাবিদের বললেন, “বাধা অবশ্যই আসবে কিন্তু দুর্ভাগ্য সেই লোকের, যার মধ্য দিয়ে বাধা আসে! ২কেউ যদি ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৮
১মোনাজাতের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে হযরত ইসা আ. তাদেরকে একটি দৃষ্টান্ত দিলেন, যেনো তারা সব সময় মোনাজাত করেন এবং নিরাশ না হোন। ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ১৯
১তিনি জিরিহোতে এসে শহরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন। ২সেখানে সক্কেয় নামে এক লোক ছিলেন। তিনি প্রধান কর-আদায়কারী এবং ধনী ছিলেন। ৩হযরত ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২০
১একদিন তিনি যখন বায়তুল-মোকাদ্দসে লোকদের শিক্ষা দিচ্ছিলেন এবং ইঞ্জিল প্রচার করছিলেন, তখন বুজুর্গদের সাথে প্রধান ইমামেরা ও আলিমরা এলেন। ২তারা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২১
১পরে তিনি চেয়ে দেখলেন, ধনী লোকেরা বায়তুল-মোকাদ্দসের দানবাক্সে তাদের দান রাখছে। ২তিনি এও দেখলেন যে, এক গরিব বিধবা ছোট্ট দুটো ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২২
১সেই সময় ইদুল-মাত্ছ কাছে এসে গিয়েছিলো। এটিকে ইদুল-ফেসাখও বলা হয়। ২প্রধান ইমামেরা ও আলিমরা তাঁকে হত্যা করার পথ খুঁজছিলেন, কারণ ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২৩
১তখন মহাসভার সবাই উঠে হযরত ইসা আ.কে পিলাতের কাছে নিয়ে গেলেন। ২তারা এই বলে তাঁর বিরুদ্ধে দোষ দিতে লাগলেন, “আমরা ...
ইবনুল-ইনসান: রুকু – ২৪
১কিন্তু সপ্তাহের প্রথম দিন খুব সকালে সেই মহিলারা তাদের তৈরি করা সুগন্ধি মসলা নিয়ে কবরের কাছে গেলেন। ২তারা দেখলেন, কবরের ...